পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে পৌরবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান।শনিবার সংবাদপত্রে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, “ত্যাগের মহিমায় সবার জীবন হোক সুন্দর এবং মহিমান্বিত। আসুন সকলে মিলে পশু কোরবানীর মাধ্যমে মনের পশুত্বকে বিসর্জন দিই।”পাশাপাশি পর্যটন নগরীকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে পৌরসভা কর্তৃক
বছর ঘুরে আমাদের জীবনে আবার ফিরে এসেছে পবিত্র ঈদুল-আযহা। মহান আল্লাহ বছরে আমাদের জন্য দুইটি শ্রেষ্ঠ আনন্দের দিন উপহার দিয়েছেন। এর একটি ঈদুল ফিতর, অপরটি ঈদুল আযহা। দুই ঈদেরই রয়েছে বিশেষ বৈশিষ্ট্য। ঈদুল আযহা ত্যাগ ও কুরবানির বৈশিষ্ট্যে মন্ডিত। এর সাথে জড়িত রয়েছে হযরত ইব্রাহিম (আ.) ও ইসমাঈল (আ.) এর
এ কে এম শামসুদ্দিন : যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গা মুসলিমদের গণহত্যার অভিযোগে মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংসহ শীর্ষ চার সামরিক কর্মকর্তার সেদেশে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। বাকি তিন শীর্ষ কর্মকর্তা হলেন সেনাবাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার ইন চিফ সোয়ে উইন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অং অং এবং থান উ। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেনাপ্র্রধান রোহিঙ্গাবিরোধী
আলমগীর মাহমুদ চিরসুখী জন, ভ্রমে কি কখনব্যথিত বেদন বুঝিতে কি পারে!কি যতনা বিষে, বুঝিবে সে কিসেকভু আশীবিষে দংশেনি যারে… সমাজবিজ্ঞান বিভাগে নান্দনিক আবহের একটি ছাতা গেরস্তহীন পড়ে রইতে দেই।একদিন,দুদিন । দেখলেই ভাবায় গেরস্থহীন দ্রব্যও কত অসহায়!এই ছাতাটি দেখে ‘আমার হারানো সেই ছাতাটিকেও স্মৃতিতে শুধু নাড়াচ্ছিল! সেদিন আমার যে দশা আজ
এড: আবু মুছা মুুহাম্মদ : পৃথিবীর সকল ব্যবসা, বাণিজ্য, লেন-দেন, চাকুরী-বাকুরী সব জায়গাতে ট্রেডলাইসেন্স/লাইসেন্স/ বিধিমালা/ নিয়ম-নীতি ইত্যাদি আছে। ঠিক বাংলাদেশের সকল আইনজীবী সমিতির সকল আইনজীবী সহকারী/ক্লার্ক/মুহুরী যাই বলিনা কেন? তাদেরও নিয়ম-নীতি বা বিধি-বিধান আছেন। তা নিম্নরূপ: ১) একজন আইনজীবি, একজন কোর্ট অফিসারও বাংলাদেশের সাংবিধানিক প্রথম শ্রেণীর ব্যক্তি। তাদের সম্মানহানিকর কোন
ছৈয়দ আলম আমার মনটা কখনো নরম, কখনো গরম আবার কখনো স্তব্ধ। বারবার হয়ে যায় মৃত্যুযাত্রী। এ যেন ক্লান্তিময় এক দিনের সূচনা। মনের উদ্বেগকে কোনভাবেই মন থেকে আলাদা করা যাচ্ছে না এতোদিন, বৃথা চেষ্টা মাত্র। চাপা কান্না আর শত কষ্টের ভারে বাতাস যেন ক্রমশ ভারী হয়ে আসছে। স্পষ্টতই উপলব্ধি করছি এ
আলমগীর মাহমুদ জয়ন্তী রানী মজুমদার। উখিয়া কলেজে পড়ায়।আমার কলিগ।বিবাহ সূত্রে কুমিল্লা থেকে কক্সবাজারে আগমন।গর্জনিয়া জমিদার রামসিং এর ছেলের বউ। কক্সবাজার পানবাজার ঔষধ মার্কেটটি ওনাদের শরীকীয়। বসত ও ঐ বিল্ডিং এর উপরের তলায়। উখিয়া কলেজে জয়েন্টের পর থেকে সখ্যতা কানায় কানায়।ভাই বলেই ডাকে। সবাইরে অট্টহাসিতে ডাক দিয়ে শুনায় আমার ভাই। আমার
উখিয়া কলেজে পাশের হার ২৭%মোট পরীক্ষার্থী -৫৬২ জনঅকৃতকার্য -৪০৮ জনকৃতকার্য -১৫৪ জন। প্রিয় উখিয়াবাসী এমন গর্বের সহিত আপনারা এগিয়ে যাচ্ছেন! ভাবুন, আপনারা নিজেদের লেভেলহীন এক অজসমাজে ঠেলে দিচ্ছেন কিনা! আপনারা তো এমন হওয়ার কথা নয় কিন্তু আমি জানতাম প্রিয় উখিয়ার সোনার ছাত্ররা এমন একটা সারপ্রাইজ আমাদের দিবে এনজিও বলে বলে নিজেদের
বর্তমানে সমগ্র পৃথিবীতেই একটি আলোচিত বিষয় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার। এমন ব্যবহারে সফলতার দিক যেমন রয়েছে, ঠিক তেমনি ক্ষতির সম্মুখীনও হচ্ছে মানুষ। তরুণ প্রজন্মরা বাবা মাকে ধোঁকা দিয়ে ডুবে থাকছে নিজস্ব স্মার্টফোনের ফেসবুকে। স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসা ফাঁকি দিয়েই নির্জন স্থানে বা চায়ের দোকানে অথবা পছন্দ মতো কোনো পার্কের বসে স্মার্টফোনেই খেলছে
হ্যালো এনজিও কর্মী প্রমা ইসরাত! আপনাকে ব্যক্তি আক্রমণ করে কিছু বলার মতো অসভ্য আমরা নই। গতকাল থেকে লক্ষ্য করলাম আপনার সে কী লম্ফঝম্প। ভিন জেলা থেকে এখানে এসেছেন নিজেদের পেটের বন্দোবস্ত করতে। অথচ সেই আপনি/আপনারাই কীনা কতগুলো রিপোর্টেড প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা হয়ে যে ভাষায় কক্সবাজারের লোকজনদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করলেন তা কোনোভাবেই মেনে
আবুল কাশেম সাগর : আমার জন্ম কক্সবাজারে। এক সময় কক্সবাজারে জন্ম হয়ে নিজেকে খুব গর্বিত মনে করতাম। কিন্তু সময়ের বিবর্তনের সাথে ২০১৭ সালে আগষ্ট মাসে বার্মা সরকারের মগদের হাতে অত্যাচারিত মুসলিম জনগোষ্ঠি প্রাণ বাঁচাতে আমাদের জেলাতে আগমণ হলো। তখন তাদের ( রোহিঙ্গা) মানবিক সেবা দিতে আমাদের বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রাধানমন্ত্রী
আবদুল নবী মাদক খুবই ঘৃণিত একটি ইস্যু যা মানবজাতির জন্য হুমকিস্বরুপ। কোন ব্যক্তি হুট করে মাদকাসক্ত হয় না। অর্থাৎ মাদক মনো আসক্তিকর হলেও তা কোন না কোন মাধ্যমে ধীরে ধীরে মাদকের জগতে প্রবেশ করে সেখানকার স্থায়ী নাগরিকত্ব গ্রহন করে। এই মাদক সবচেয়ে বেশি যারা সেবন করে তাদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেন
মঈনুল হাসান পলাশ কক্সবাজারকে গ্রাস করার তীব্রতা দিন দিন বাড়ছে। তিনদিক থেকে চেপে আসছে বিশেষ শক্তি। আর মাঝের জায়গায় নজর পড়েছে সিভিল প্রশাসনের।যারা কক্সবাজারের বাসিন্দা, আগামীতে তাদের পরিণতি করুণ। হয়,টাকার বদলে উচ্ছেদ। না মানলে জোর করে উদ্বাস্তু বানানো হতে থাকবে কক্সবাজারের আদি বাসিন্দাদের।যতোই কক্সবাজারের গুরুত্ব বাড়ছে,ততোই এখানকার মানুষের কপালে দুঃখ