অনলাইন ডেস্ক • ৮৫ শতাংশ করোনা রোগীর সেরে উঠতে হাসপাতালে ভর্তি বা বিশেষ ওষুধের প্রয়োজন পড়ে না। বাড়িতে থেকে এবং সাধারণ কিছু নিয়ম অনুসরণ করেই সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন তারা। বুধবার এক ভিডিও কনফারেন্সে মিলিত হয়ে এমনই বার্তা দিলেন ভারতের সর্বোচ্চ সরকারি চিকিৎসাসেবা সংস্থা অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সের
রমজানে সুস্থ থাকাটা জরুরি। তাই এ সময় পরিমিত খাবার গ্রহণ করতে হবে। অনেকেই সারাদিন না খেয়ে থাকার ফলে ইফতারের পর অনেক বেশি খেয়ে ফেলেন। যা আপনাকে দ্রুত অসুস্থ করে দেবে। তাই রমজানে জেনে বুঝে খাবার গ্রহণ করুন। এর উপরই আপনার সুস্থতা নির্ভর করবে। জেনে নিন রমজানে সুস্থ থাকবেন যেভাবে: পানি
লাইফস্টাইল ডেস্ক • গরমের সময় নানান রকম সমস্যা দেখা দেয়। এর অন্যতম হচ্ছে ঘাম। ঘামের কারণে অনেকেরই পা ঘামতে থাকে একটু বেশি। যাদের সারাক্ষণ জুতো মোজা পরে থাকতে হয়, এর ফলে তারা সমস্যায় পড়বেন। আর জুতো মোজা থেকে বের হয় দুর্গন্ধ। জেনে নিন ঘামের কারণে পায়ের ও মোজার দুর্গন্ধ থেকে
অনলাইন ডেস্ক • সুস্থ থাকার জন্যই সবাই পুষ্টিকর খাবার খেয়ে থাকেন। জানেন কি, নিজের অজান্তেই আপনার ভুল পদ্ধতিতে রান্না করা খাবারের সঠিক পুষ্টি থেকে আপনি বঞ্চিত হচ্ছেন। সেই সঙ্গে পরিবারকেও বঞ্চিত করছেন। শুধু তাই নয়, ভুল পদ্ধতির রান্না আপনার স্বাস্থ্যকর খাবারকে নিমিষেই অস্বাস্থ্যকর করে তুলতে পারে। মূলত সবজি কাটা থেকে
আজকাল প্রায়ই শোনা যাচ্ছে ফ্যাটি লিভারের সমস্যার কথা। জীবনযাপন পদ্ধতি ও খাদ্যাভাসের কারণে এ সমস্যা দিন দিনই বেড়েই চলেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মানবদেহে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলেও ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয়। লিভার শরীর থেকে যাবতীয় দূষিত পদার্থ দূর করে দেয়। কিন্তু লিভারে বাড়তি ফ্যাট জমলে তা শরীরে থেকে টক্সিন
উচ্চ রক্তচাপের কোন অংশেই কম বিপদের নয় হঠাৎ প্রেশার কমে যাওয়া। প্রেশার অতিরিক্ত নেমে যায় তাহলে মস্তিষ্ক, কিডনি ও হৃদপিণ্ডে সঠিকভাবে রক্ত প্রবাহিত হতে পারে না, ফলে ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ে। প্রেশার লো হলে মাথা ঘোরানো, ক্লান্তি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব, বুক ধড়ফড় করা, অবসাদ, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে
হেমন্তের শেষ দিকে শীত পুরোপুরি জেঁকে না বসলেও শেষরাতে তাপমাত্রা কিছুটা কমে যায়। আবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তাপমাত্রা কিছুটা বেশি থাকে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাপমাত্রার এই ওঠানামার ফলে কিছু কিছু ভাইরাস শরীরের ওপর আক্রমণের সুযোগ পায়। আবহাওয়ায় তাপমাত্রার এই দ্রুত পরিবর্তনের সঙ্গে যারা খাপ খাওয়াতে পারেন না, তারাই আক্রান্ত
লাইফস্টাইল ডেস্ক • আগে কারও হাত কিংবা পা কেটে গেলে বা পেটের কোনও সমস্যা হলেই খোঁজ পড়ত থানকুনি পাতার। প্রাচীন আর্য়ুবেদ শাস্ত্রেও এই পাতার প্রচুর গুণাগুণ বর্ণিত রয়েছে। অনেক ওষুধও তৈরি হত এই পাতার রস থেকে। আজকাল এই পাতার ব্যবহার কমে গেছে। কিন্তু শরীরকে নানা দিক দিয়ে সুস্থ রাখতে এই
অনলাইন ডেস্ক • দেশে করোনার সঙ্গে জটিল ও বিরল রোগ মাল্টিসিস্টেম ইনফ্লেমেটরি সিন্ড্রোম ইন চিলড্রেন-এ (এমআইএস-সি) আক্রান্ত মারা যাচ্ছে শিশুরা। সম্প্রতি কয়েকটি হাসপাতালে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে শিশুরা মারা যাওয়ার খবর দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। ঢাকা শিশু হাসপাতালে এমআইএস-সিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে দুই শিশু। তাদের মধ্যে সাত বছরের এক শিশু সড়ক
অনলাইন ডেস্ক ◑ সম্প্রতি করোনায় একাধিক মৃত রোগীর দেহে ময়নাতদন্তে উঠে আসছে এক নতুন তথ্য। করোনা থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হলেও দেহে মারাত্মক প্রভাব পড়ছে এই রোগের। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মানবদেহে করোনার আশ্রয়স্থল ফুসফুস। এছাড়াও দেহের গুরুত্বপূর্ণ অংশে রক্তজমাট বাঁধার ঘটনাও চিন্তায় ফেলছে চিকিৎসকদের। মোট ১০টি মরদেহে এই ময়নাতদন্তের পরীক্ষা করা
শরীরের অন্যান্য অংশের চেয়ে তলপেটে খুবই দ্রুত চর্বি জমে। যা অনেকেরই দুশ্চিন্তার কারণ। এ নিয়ে অনেকে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন। উপরের পেটের মেদ কমলেও তলপেটের মেদ কমতে চায় না সহজেই। তবে সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম তলপেটের চর্বি গলাতে সাহায্য করে। শিরোনাম দেখে নিশ্চয়ই অবাক হয়ে ভাবছেন পাঁচ মিনিটে আবার কীভাবে গলবে
এখন তো একটু গা গরম হলেই মনে হয় এই বুঝি শরীরের করোনা থাবা বসিয়েছে। তবে গলা ব্যথা বা জ্বর কিছুই নেই। হাতে পায়ে বা শরীরেও কোনো ব্যথা অনুভব করছেন না। শ্বাসকষ্টও নেই। এমন অনেকেরই কোভিড-১৯ টেস্টে এসেছে পজেটিভ রেজাল্ট। আমাদের দেশসহ বিভিন্ন দেশেই এমন পাওয়া যাচ্ছে উপসর্গহীন অনেক রোগী। যারা
আক্রান্তদের মস্তিস্ক আর কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে মারাত্মক প্রভাব ফেলছে কোভিড-১৯, যা রোগীদের সাইকোসিস, পক্ষাঘাত ও স্ট্রোকের কারণ হতে পারে৷ অনেক ক্ষেত্রে এই সমস্যাগুলো ধরা পড়ে শেষ পর্যায়ে৷ আক্রান্তদের মস্তিস্ক আর কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে মারাত্মক প্রভাব ফেলছে কোভিড-১৯, যা রোগীদের সাইকোসিস, পক্ষাঘাত এবং স্ট্রোকের কারণ হতে পারে৷ অনেক ক্ষেত্রে এই সমস্যাগুলো ধরা পড়ে
অনলাইন ডেস্ক • ৮৫ শতাংশ করোনা রোগীর সেরে উঠতে হাসপাতালে ভর্তি বা বিশেষ ওষুধের প্রয়োজন পড়ে না। বাড়িতে থেকে এবং সাধারণ কিছু নিয়ম অনুসরণ করেই সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন তারা। বুধবার এক ভিডিও কনফারেন্সে মিলিত হয়ে এমনই বার্তা দিলেন ভারতের সর্বোচ্চ সরকারি চিকিৎসাসেবা সংস্থা অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সের 
