ডেস্ক রিপোর্ট : দলীয় প্রতীক ছাড়াই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বাধা নেই। যদিও স্থানীয় সরকার সিটি করপোরেশন, উপজেলা পৌরসভা ইউনিয়ন পরিষদ আইনে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার কথা বলা হয়েছে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, দলীয় প্রতীক ছাড়া উপজেলা নির্বাচন হলে আইনের কোনো ব্যত্যয় হবে না। উপজেলা
লোটন একরাম : টানা ১৫ বছরে তিনটি নির্বাচনের আগেই দাবি আদায়ের আন্দোলন ‘ব্যর্থ’ হওয়ায় চিন্তিত বিএনপি নেতাকর্মী। সবার মনে একটাই প্রশ্ন– সরকার কি এবারও দমনপীড়নের মাধ্যমে পাঁচ বছর টিকে যাবে? নাকি বৈশ্বিক চাপ, অর্থনৈতিক সংকট এবং আন্দোলন মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে পদত্যাগে বাধ্য হবে– এমন হিসাবনিকাশ ও আশা-নিরাশার দোলাচলের মধ্য দিয়ে
আবদুল্লাহ আল আজিজ, কক্সবাজার জার্নাল : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষ হতে না হতেই উখিয়ায় শুরু হয়েছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জল্পনা কল্পনা। ভোটের হিসাব নিকাশ নিয়ে চলছে চুল-ছেঁড়া বিশ্লেষণ। এরই মধ্যে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীরা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীকে একক প্রার্থী ঘোষণা করেছেন। এবার
আবদুল্লাহ আল মামুন : স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক নৌকা না থাকার সংবাদে মন খারাপ আওয়ামী লীগের অনেক এমপির। আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের জরুরি সভায় স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক নৌকা না রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ। এই সংবাদে দলটির তৃণমূলের নেতাকর্মীরা খুশি হয়েছেন। কিন্তু হতাশ অধিকাংশ দলীয় এমপি।
ডেস্ক রিপোর্ট : প্রতীক ছাড়া উপজেলা নির্বাচন হলে বিএনপি অংশ নেবে কিনা-এমন প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, আমরা বরাবরই বলি শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনের ধরণ সবাই দেখছেন বা জানেন। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও প্রমাণিত হয়েছে। শেখ হাসিনা তো জনগণের ভোটাধিকারে বিশ্বাস করে
বিশেষ প্রতিনিধি : আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনসহ স্থানীয় সরকারব্যবস্থার নির্বাচনগুলোয় দলীয়ভাবে মনোনয়ন দেবে না আওয়ামী লীগ। অর্থাৎ কাউকে নৌকা প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে না। যাঁর যাঁর মতো করে স্বতন্ত্রভাবে দলের নেতারা নির্বাচন করতে পারবেন। যেকোনো প্রার্থীর পক্ষে দলের নেতারা ভোট করতে পারবেন। আজ সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের
কামরুল হাসান : বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল রয়েছে বিএনপি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও একই সিদ্ধান্ত বহাল রাখতে বদ্ধপরিকর দলের হাইকমান্ড। তৃণমূল বিএনপির নেতাকর্মীরও আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে তেমন কোনো আগ্রহ নেই। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা
সাজ্জাদুল ইসলাম : দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ করছেন সংগঠনের নেত্রীরা। নতুনদের পাশাপাশি সাবেকরাও রয়েছেন এ দৌড়ে। গত দুই মেয়াদে নারী সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করা এমপিরাও জোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি নিজ নিজ এলাকার নেতা ও এমপিদের সঙ্গে
বিশেষ প্রতিবেদক : দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ভোট শেষ হতেই উপজেলাসহ আরও একগুচ্ছ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী সপ্তাহে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপের তফসিল ঘোষণা হতে পারে। আর রোজার আগেই তা সম্পন্ন হতে পারে। গত দুই দিনে বিএনপির ভেতরেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির
মমতাজ আহমদ : গত ৭ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হয়েছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। উক্ত নির্বাচন বর্জন করেছে দেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি। ভোটগ্রহণের দিন পর্যন্ত বিএনপির কর্মসূচির অংশ হিসেবে হরতাল থাকলেও কক্সবাজারে বিএনপি নেতাকর্মীদের তেমন কোন কর্মসূচি চোখে পড়েনি। সাধারণ জনগণ উৎসাহ উদ্দীপনায় ভোট প্রদান করেছে কক্সবাজার জেলার ৪টি আসনে
ডেস্ক রিপোর্ট : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পরপর যে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হতে যাচ্ছে, তাতে দলীয়ভাবে মনোনয়ন না দেওয়ার কথা ভাবছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দলটির নেতাদের ভাষ্য, তৃণমূলের রাজনীতিতে বিভাজন ঠেকাতে এবং শৃঙ্খলা রক্ষায় দলীয় প্রার্থী না দেওয়ার বিষয়ে তারা ভাবছেন। খবর বিডিনিউজের। জানুয়ারির শুরুতে সংসদ নির্বাচন হওয়ার পর আগামী সপ্তাহেই
সমকাল • নতুন সরকার দায়িত্ব নিলেও বিরোধী দল কারা হবে, তা নিশ্চিত নয়। নির্বাচনে জয়ী ৬২ স্বতন্ত্র এমপি সংসদে কোন ভূমিকায় থাকবেন, সেটি এখনও স্পষ্ট হয়নি। অধিকাংশ স্বতন্ত্র এমপি সরকারে থাকতে চান। যারা জোট গঠন করে বিরোধী দল হওয়ার আভাস দিয়েছেন, তারাও রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। তবে স্বতন্ত্র এমপিদের নিয়ে
সাঈদ মুহাম্মদ আনোয়ার : স্বাধীনতা পর থেকে উখিয়া-টেকনাফ উপজেলায় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করে চলছে ৩ ঐতিহ্যেবাহী পরিবার। ঘুরে ফিরে তাদের দখলে থেকে যায় রাজনীতির চালিকা শক্তির চাবিকাঠি। মাঝে মাঝে আরো কিছু পরিবারের উত্থান হলেও শাহজাহান চৌধুরী, আবদুর রহমান বদি ও জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র পরিবারের বাহিরের গিয়ে কেউ রাজনীতিতে সাফল্যতার ধারাবাহিকতা