ডেস্ক রিপোর্ট – ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া অজ্ঞাত পরিচয় ওই নারীর পরিচয় মিলেছে। তার নাম রুমকি আক্তার (৩০)। কাজ করতেন ট্রাভেল এজেন্সিতে। আগুন লাগার কিছুক্ষণ পরেই স্বামী মাকসুদুর রহমান লাফিয়ে পড়ে মারা যান।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে এসে রুমকির মরদেহ শনাক্ত করেন মাকসুদুর রহমানের খালাতো ভাই ইমতিয়াজ আহমেদ।
তিনি বলেন, বনানীর ওই ভবনের ১০ অথবা ১১ তলায় একটি ট্রাভেল এজেন্সিতে চাকরি করতেন তারা স্বামী-স্ত্রী। মাকসুদুর লাফিয়ে পড়ে মারা গেলেও তার স্ত্রী রুমকি নিখোঁজ ছিলেন। এখন জানা গেলো তিনিও মারা গেছেন।
মাকসুদুরের মরদেহ ইউনাইটেড হাসপাতালে রাখা আছে বলেও জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা মৃত অবস্থায় রুমকিকে উদ্ধার করে ঢামেকে নিয়ে যায়।
নিহত রুমকি নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার আশরাফ আলীর সন্তান। বর্তমানে তারা স্বামী-স্ত্রী গেন্ডারিয়ার আলমগঞ্জ এলাকায় নিজবাড়িতে থাকতেন। তাদের কোনো সন্তান ছিল না।
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-