টেকনাফে শিশু সন্তানসহ পরকিয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী পালিয়েছে। তাও আবার ১২ ভরি স্বর্ণলংকার,নগদ ৫ লক্ষ টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছি বলে একটি মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত করেছে। যা আমার এবং আমার পরিবারের মানসন্মান নষ্ট হয়েছে।
কারণ আমার শ্বশুর টেকনাফ থানায় ও স্থানীয় সংবাদ কর্মীদের কাছে আমার নামে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য প্রদান করে আমার পরিবারের বিরুদ্ধে একটি মানহানিকর অভিযোগ দায়ের করেছে।
প্রকৃত পক্ষে বিগত ৪ বছর আগে আমার বিয়ের পর থেকে আমার স্বামী সাকের প্রবাসে দিন কাটিয়ে আসছে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে আমার শ্বশুর আব্দুল মতলব ও আমার শ্বাশুড়ি সময়মত খাওয়া দাওয়া না দেওয়া, ঠিকমত বরন পোষন না দেওয়াসহ নানা ভাবে আমাকে নির্যাতন করে আসছে। তাদের সেই অমানবিক জ্বালাতন সহ্য করতে না পেরে আমি আমার একমাত্র কন্যা শিশুকে নিয়ে বাপের বাড়ি চলে আসি।
এমনকি শ্বশুর বাড়িতে থাকাকালীন আমি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ি। এরপর আমাকে সুস্থ করার জন্য বিয়ের সময় আমাকে দেওয়া স্বর্ণলংকার গুলো আমার স্বামী বিক্রি করে দেয়।
স্থানীয় প্রশাসন ও সংবাদকর্মী ভাইদের প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে রাশেদ নামে ছেলেটির সঙ্গে পালিয়ে যাওয়া তো দুরের কথা নগদ টাকা ও স্বর্ণলংকার নিয়ে পালিয়েগেছি বলে আমার নামে যেই মিথ্যা সংবাদ ও অভিযোগ আনা হয়েছে। তা সম্পুর্ন মিথ্যা,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। তাই আমি বিভিন্ন অন-লাইন ও পত্রিকায় প্রকাশিত উক্ত সংবাদে স্থানীয় প্রশাসনসহ কাউকে বিচলিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
এবং আমার শ্বশুরের থানায় দায়ের করা অভিযোগের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী :
শাবনুর আক্তার
পিতা- হাসান আহাম্মদ (সাবেক কাউন্সিলার)
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-