ডেস্ক রিপোর্ট ◑ শীতের শুরুতে কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে সরবরাহ কমেছে ইলিশের, বেড়েছে অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদার তুলনায় মাছের সরবরাহ বেশি থাকায় কমেছে সব ধরনের মাছের দাম। আর অবতরণ কেন্দ্র আধুনিকায়নের মাধ্যমে যদি আড়তদারি ব্যবস্থা চালু করা যায় তাহলে রাজস্ব আদায় বহুগুণ বাড়বে বলে মনে করেন মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা।
সামুদ্রিক মাছে সয়লাব কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র। অন্যান্য সামুদ্রিক মাছ রূপচাঁদা, সুরমা, রিটা ও টুনা মাছের সরবরাহ বাড়লেও ইলিশের পরিমাণ একেবারে কম। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদার তুলনায় মাছের সরবরাহ বেশি থাকায় কমেছে সব ধরনের সামুদ্রিক মাছের দাম।
ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের পর গত এক সপ্তাহ ধরে সাগরে মাছ শিকার করে ট্রলার নিয়ে ফিরছেন জেলেরা। আর এসব মাছ ওঠানামায় ব্যস্ত মৎস্য শ্রমিকরা।
মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেনের মমতে, মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র আধুনিকায়নের মাধ্যমে আড়তদারি ব্যবস্থা চালু করা গেলে সরকারি রাজস্ব আদায় বহুগুণ বাড়বে।
তিনি বলেন, এ কেন্দ্রটাকে আধুনিক করে পূর্বের প্রথা বাদ দিয়ে নতুন আড়তদারি প্রথা চালু করতে পারলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে।
গত সপ্তাহে কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নেমেছে ৪৩৫ টন সামুদ্রিক মাছ। যার মধ্যে ইলিশ মাত্র ৫৫ টন।
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-