২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পর মিয়ানমারের সামরিক জান্তা বর্তমানে চরম সংকটময় সময় পার করছে। ২০২৩ এর অক্টোবরের শেষভাগে জাতিগত সংখ্যালঘু তিনটি গোষ্ঠীর সশস্ত্র সংগঠন মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) একত্রে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স নামে জোট গঠন করে জান্তা বাহিনীর
কক্সবাজার জার্নাল ডটকম : মানুষের জীবনে কত যে উত্থান আর পতনের ইতিহাস জড়িয়ে আছে; তার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলো শেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের জীবন। যা মর্মস্পর্শী এক বাণীতে ফুটে উঠেছে- ‘কিৎনা বদনসিব হ্যাঁয় জাফর…দাফনকে লিয়ে দোগজ জামিন ভি মিলানা চুকি ক্যোয়ি ইয়ার মে’। কথাগুলো মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট
ব্রিঃ জেঃ (অবঃ) হাসান মো. শামসুদ্দীন : মিয়ানমারের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত অঞ্চলের বেশ কয়েকটি শহরে সেনাবাহিনীর সাথে জাতিগত সশস্ত্রগুষ্টির প্রচণ্ড সংঘর্ষ চলছে। মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) এই তিনটি দল মিলে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স গঠন করে। গত ২৬ অক্টোবর থ্রি ব্রাদারহুড
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নৃশংস নির্যাতনের প্রেক্ষিতে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদেরকে বাংলাদেশ মানবিক কারনে আশ্রয় দিয়েছে এবং সাড়ে বার লাখ রোহিঙ্গার দেখাশোনা করছে। গত ছয় বছরেও মিয়ানমারে নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়াতে রোহিঙ্গাদের মধ্যে হতাশা ক্রমে তীব্র হচ্ছে এর ফলে ক্যাম্পগুলোতে নানা ধরনের নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ চলমান থাকা অবস্থায় গাজায় ইসরাইলের নৃশংস হামলা শুরু হয়েছে আর একই সাথে বাড়ছে নিরীহ সাধারন মানুষের দুর্ভোগ। সারা বিশ্বের মনোযোগ এখন গাজার নির্মম ভয়াবহতার দিকে। এভাবেই পৃথিবীতে শান্তির বদলে একের পর এক প্রাকৃতিক ও মানুষ সৃষ্ট দুর্ভোগ লেগেই রয়েছে। দিন দিন দুর্ভোগের তীব্রতা বেড়েই যাচ্ছে কিন্তু আগের
দীর্ঘ ছয় বছরেরও বেশী সময় ধরে চলমান রোহিঙ্গা সমস্যা মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সহায়তা নিম্নমুখী এবং এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলে এই বৈশ্বিক সংকটটির গুরুত্ব কমে আসার প্রবনতা দেখা যাচ্ছে। মানবিক বিবেচনায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গাদেরকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছিলেন। সেই মহানুভবতার কথা বিবেচনায় না নিয়ে, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে কার্যকরী ব্যবস্থা
মিয়ানমারের চলমান পরিস্থিতিতে প্রতিবেশী দেশগুলোর ভুমিকা ও বাংলাদেশের অবস্থান : গত ৫ সেপ্টেম্বর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অনুষ্ঠিত ৪৩ তম আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনে মিয়ানমার বিষয়ক পাঁচ দফা ঐকমত্য বাস্তবায়নের বিষয়ে আসিয়ান নেতারা পর্যালোচনা করে কিছু সুপারিশ প্রণয়ন করে। তাঁরা মিয়ানমারে ক্রমাগত সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানায় এবং এই সংকট জনগণের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী দুর্ভোগ,
মিয়ানমারে চলমান সহিংসতা বন্ধ হওয়ার কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না বরং দিন দিন তা আরও সংগঠিত ও জোরদার হচ্ছে। মিয়ানমারের জান্তা বিরোধী জাতীয় ঐক্যের সরকারের (এন ইউ জি) সভাপতি দুওয়া লাশি লা জানায় যে, জান্তার বিরুদ্ধে লড়াইরত আধাসামরিক বাহিনী পিপলস ডিফেন্স ফোর্সের (পিডিএফ) কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে। পি ডি এফ
জাহাঙ্গীর আলম, এডভোকেট • আল্লাহর দরবারে অশেষ শুকরিয়া যে তিনি কক্সবাজারবাসীকে বিশ্বের দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত দিয়েছেন,পাহাড় দিয়েছেন,সাগর দিয়েছেন,মৎস্য সম্পদ দিয়েছেন ও লবণ দিয়েছেন। বর্তমান সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা লক্ষ কোটি টাকার মেঘা প্রকল্প কক্সবাজারে বাস্তবায়ন করার ও চলমান রাখার জন্য। প্রায় ১৪ লাখ আশ্রিত রোহিঙ্গা হল এখন কক্সবাজার জেলাবাসীর জন্য
বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর একজন চৌকস সদস্য মঞ্জু। বর্তমানে টেকনাফ থানায় কর্মরত। আজ সেই এসআই মঞ্জু সাহেবের বিবাহ বার্ষিকী। ৪ সেপ্টেম্বর (সোমবার) সকাল ৮টার দিকে টেকনাফ থানা সংলগ্ন বাজারে মুরগী ক্রয় করা অবস্থায় তার সাথে দেখা হয় কক্সবাজার জার্নালের নির্বাহী সম্পাদক সাংবাদিক গিয়াস উদ্দিন ভুলু’র সাথে। তিনি মঞ্জু সাহেবকে প্রশ্ন করলেন
হাসেম সিকদার জিসান • চিঠি যোগাযোগের মাধ্যম, চিঠি মনের অসংখ্য অনুভূতি-অভিব্যক্তির সারসংক্ষেপ। তবে ২০১৬-১৭ সালের যোগাযোগের অনন্য সকল প্রযুক্তির মাঝেও আমাদের কাছে চিঠি ছিলো যোগাযোগ, ভাব প্রকাশ, কিংবা খবর পৌঁছানোর কষ্টসাধ্য এক কৌশল। খুব শখের বশে চিঠি লিখা হতো বিষয়টি এমন না। বয়ঃসন্ধিকালের সেই সময়ে ডিজিটাল মাধ্যমের নাগাল না পাওয়াতেই
মং সায়েদুল্লাহ • পশ্চিম মিয়ানমারের না য়েন্ত চেঞ্জ নামে একটি গ্রামে আমার জন্ম। সেখানে আমার শৈশব ছিল আনন্দময় ও শান্তিপূর্ণ। আমার চালু দোকান ছিল। ছোটবেলায় আমি কোনো সাম্প্রদায়িক সহিংসতা দেখিনি। প্রতিবেশীদের সঙ্গে আমাদের বড় কোনো সমস্যা ছিল না। যদিও আমরা ছিলাম রোহিঙ্গা মুসলমান এবং তারা ছিল রাখাইন বৌদ্ধ। যেমন পার্শ্ববর্তী