সুজাউদ্দিন রুবেল : করোনা পরিস্থিতিতে ফাঁকা সেন্টমার্টিন দ্বীপের সৌন্দর্য উপভোগ করছেন তিন পর্যটক। ঘুরতে এসে মহামারি করোনার কারণে সবকিছু লকডাউনের খবরে সেখানেই থেকে যাবার সিদ্ধান্ত নেন রাজধানী ঢাকার এই তিন যুবক। প্রায় দুই মাসের এই সময়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন আর অপরুপ এক সেন্টমার্টিনের দেখা পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা। আর এই তিন পর্যটককে
শাহীন মাহমুদ রাসেল ◑ কক্সবাজারের বিভিন্ন উপজেলায় বোরো ধান চিটা হয়ে যাওয়ায় চাষীরা পড়েছে বিপাকে। জেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষক বিশেষ করে প্রান্তিক চাষীদের বোরো ধানের উপরই তাদের সুখ শান্তি নির্ভর করে। বছরের সিংহভাগ সময়ের খাদ্যের প্রধান উৎস্য এ বোরো ধান। স্বাবলম্বি কৃষক বছরের খাদ্য সংরক্ষণ ও উদ্বৃত্ত ধান বিক্রি করে
মাহবুবুর রহমান ◑ করোনা পরিস্থিতির কারনে ১৭ মার্চ থেকে সারা দেশে শিক্ষা প্রতিষ্টান বন্ধ আছে একই সাথে বন্ধ আছে পরীক্ষা সহ সব ধরনের কার্যক্রম। কক্সবাজার জেলাতেও বন্ধ রয়েছে সব শিক্ষা প্রতিষ্টান। এর মধ্যেও অনেক শিক্ষা প্রতিষ্টান থেকে অভিবাবকদের ফোন করে মাসিক ফি এবং পরীক্ষা ফি চাইছে বলে জানান অসংখ্য অভিবাবক।
শাহীন মাহমুদ রাসেল ◑ করোনা ভাইরাসের কারনে টানা কোয়ারেন্টাইনে থেকে অলস সময় কাটছে তাদের। দেশে থাকা পরিবারকে টাকা কড়ি কেউই পাঠাতে পারছেন না। সব বন্ধ, কাজও নেই। এমতাবস্থায় সরকারের পক্ষ থেকে প্রবাসীদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের দাবি তুলেছেন বিভিন্ন দেশে থাকা বাংলাদেশিরা। বিশ্বকে স্তব্ধ করে দিয়েছে প্রাণঘাতি করোনাভাইরাস। ছাড়ছে না
মাহাবুবুর রহমান ◑ কক্সবাজার শহরের মাঝিরঘাট অংশ বাকঁখালী নদীর প্রস্থ ছিল প্রায় ৫০০ ফুট। কিন্তু কালের আবর্তে সেই নদী এখন ৫০ ফুটও নেই। প্রভাবশালীদের দখল, নদীর রক্ষনাবেক্ষণের সরকারি উদ্যোগের অভাবে ভূয়া কাগজপত্র বানিয়ে নদীর জমিতে খতিয়ান তৈরি করা সহ নানা কারনে প্রাণ হারিয়ে ফেলেছে এই বাকঁখালী নদী। এই অবস্থা চলতে
শাহেদ মিজান ◑ সারা দেশেও করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। কক্সবাজারেও কমছে না। ইতিমধ্যে কক্সবাজারে আক্রান্তের সংখ্যা অর্ধশত পেরিয়ে গেছে। খোদ গত ৫ মে একদিনে ১১জন আক্রান্ত রোগী সনাক্ত হয়। লকডাউন শিথিল হওয়ায় এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতেও কক্সবাজার জেলাজুড়ে জনসমাগম বেড়ে গেছে। গ্রামাঞ্চলে আগে বাড়লেও জেলার প্রাণকেন্দ্র কক্সবাজার শহরে কয়েকদিন ধরে অধিকহারে
শাহীন মাহমুদ রাসেল ◑ করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন ধরে মানুষ ঘর বন্দি হয়ে দিন কাটাচ্ছেন। অতি প্রয়োজন ছাড়া কেউ কারো বাড়িতেও যাচ্ছেন না। অনেকেই আবার বাড়ির বাইরে ঝুলিয়েছেন তালা। চলাচলের জন্য পাওয়া যাচ্ছে না রিকশাভ্যান। প্রায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। কিন্তু এ পরিস্থিতির মধ্যে পেটের দায়ে কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে পায়ে হেটে ভিক্ষার জন্য
করোনার এই দুর্যোগকালেও ইয়াবা কারবারিরা সক্রিয়। ভয়াবহ এই ভাইরাসও তাদের রুখতে পারেনি। মিয়ানমার থেকে প্রত্যেক দিনই ইয়াবার চালান দেশে আসছে। বড় কারবারিরা ইয়াবা দেশে এনে একটি অংশ স্টক করছেন। আরেকটি অংশ লকডাউনের মধ্যে জরুরি পণ্য পরিবহনের আড়ালে দেশের নানা প্রান্তে পৌঁছে দিচ্ছে ইয়াবা। সবজি, চাল, ডাল ও অ্যাম্বুলেন্সে স্থানান্তর হচ্ছে
আবদুর রহমান ◑ করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সুযোগ নিয়ে কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা শিবিরসংলগ্ন পাহাড়গুলোতে ফের বেপরোয়া হয়ে উঠেছে কিছু ডাকাতদল। দস্যুতা, স্থানীয় ও রোহিঙ্গাদের তুলে নিয়ে মুক্তিপণ আদায়, ধর্ষণ,হত্যাসহ নানা অপরাধের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি তারা তুলে নিয়ে গেছে স্থানীয় তিন বাংলাদেশি কৃষককে। মুক্তিপণ না পেয়ে এদের একজনকে হত্যা ও
শাহীন মাহমুদ রাসেল ◑ করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) প্রতিরোধে মানুষকে ঘরে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। মানুষকে ঘরে রাখতে প্রচার প্রচারণা থেকে শুরু করে পুরো জেলা লকডাউনসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সরকার। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের সেই পরামর্শ বা সরকারের নির্দেশনা মানছে না অনেকেই। বিভিন্ন অজুহাতে বাইরে বের হয়ে আড্ডা দিচ্ছেন কেউ কেউ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী ◑ কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের ল্যাবে বৃহস্পতিবার ৩০ এপ্রিল আরো ১৭ জন করোনা ভাইরাস রোগী সনাক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে শুধুমাত্র কক্সবাজার জেলার ১৩ জন করোনা ভাইরাস রোগী রয়েছে। এটা কক্সবাজারে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক করোনা রোগী সনাক্ত হওয়ার রেকর্ড। ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত কক্সবাজার জেলায় করোনা ভাইরাস আক্রান্ত
বাংলা নিউজ ◑ আজ ভয়াল ২৯ এপ্রিল। এর মধ্যে কেটে গেলো ২৯ বছর। চট্টগ্রামের উপকূলের ওপর দিয়ে ১৯৯১ সালের এই দিনে বয়ে যাওয়া প্রলংকরী ঘূর্ণিঝড়ের কথা এখনও ভুলেননি উপকূলবাসী। উপকূলের অধিবাসীরা জানান, কালবৈশাখীর এই সময়টাতে আকাশে মেঘ দেখলেই উপকূলীয় ইউনিয়নের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশংকায় নিজেদের জানমাল
রফিকুল ইসলাম, উখিয়া ◑ বার্মিজ নববর্ষকে কেন্দ্র করে প্রায় ২৫ হাজার কয়েদীদের মুক্তি দিয়েছে মিয়ানমার। তন্মধ্যে প্রায় ৯ শ’জন রোহিঙ্গাও মুক্তি পেয়েছে বলে জানা গেছে। জেল ছাড়া পাওয়া এসব রোহিঙ্গারা চুরি করে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের নতুন আতংক দেখা দিয়েছে। যদিও ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার উভয় দিক থেকে স্হল