আহমদ গিয়াস ◑ বালির বন্ধন তৈরি, মাটির ক্ষয়রোধ ও সামুদ্রিক বাতাসের তীব্র প্রবাহ ঠেকাতে ভূমিকার কারণে উপকূলীয় অঞ্চল সুরক্ষায় কেয়াগাছের গুরুত্ব বাস্তুশাস্ত্র বা পরিবেশ বিজ্ঞানে অপরিসীম। এই কেয়াগাছের বনই ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের কবল থেকে দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপটির জনবসতি রক্ষা করে চলেছে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। সেন্টমার্টিন দ্বীপের বাসিন্দারাও এটা
মাহাবুবুর রহমান : কক্সবাজারে ছিনতাইকারী নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে আইনশৃংখলা বাহিনী। তবে তাদের প্রকৃত গডফাদাররা সব সময় রয়ে যায় অধরা। ফলে নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছেনা ছিনতাই সহ নানান অপরাধ। রাজনৈতিক পরিচয় এবং কিছু প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় গডফাদারদের কারণেই শহরে নতুন নতুন ছিনতাইকারী তৈরি হচ্ছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। তাই ছিনতাইকারীদের সাথে সম্পৃক্ত
ইমাম খাইর ◑ শিক্ষকদের পর্যাপ্ত বেতনভাতা, শিক্ষার্থীদের বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ এবং উপবৃত্তি দেয়ার পরও কাঙ্খিত উপস্থিতি নেই প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে। খাতাপত্রে যে পরিমাণ শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে তার অর্ধেকও এখনো ক্লাসমুখি হয় নি। এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও রয়েছে যার এক তৃতীয়াংশও সারা বছর ক্লাসে থাকে গরহাজির। শহরের চেয়ে গ্রামগঞ্জের প্রতিষ্ঠানগুলোর চিত্র খুবই নাজুক।
ফারুক আহমদ, উখিয়া ◑ উখিয়ায় ভুট্টা চাষের আবাদ ব্যাপক হারে বেড়েছে। বাণিজ্যিক ভাবে আগাম চাষ করে বাজারে ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে। আর্থিক ভাবে লাভবান হওয়ায় চাষীদের মুখে হাসি ফুটেছে। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানান চলতি রবি মৌসুমে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে ২ শত ৫০ একর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
শাহীন মাহমুদ রাসেল ◑ কক্সবাজার জেলার ৮টি উপজেলায় ভূমি বিরোধের ফলে মারামারি, হানাহানি, দলাদলি, দখল-বেদখল, পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ফ্যাঁসাদ সৃষ্টি, মামলা-পাল্টা মামলা দিন দিন বেড়েই চলেছে। পক্ষ-বিপক্ষ একে অপরকে মিথ্যাভাবে ফাঁসানোর প্রতিযোগিতা চলছে প্রতিনিয়ত। এ ভুমি বিরোধের ফলে দালাল ও প্রভাবশালীদের উৎপাতে সর্বস্ব হারাচ্ছে এলাকার দরিদ্র পরিবারের সদস্যরা। এ সব
সাইফুল ইসলাম,কক্সবাজার জার্নাল ◑ কক্সবাজার জেলা শহরসহ আশপাশের বিভিন্ন উপজেলার নামকরা কেজি স্কুল-মাদ্রাসা থেকে শুরু করে মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিকসহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেন এক ধরনের ব্যতিক্রমী নির্যাতনের টর্চার সেলে পরিনত হয়েছে। বিশেষ করে নতুন বই ক্রয়সহ ড্রেস সেলাই কাজে প্রতিনিয়তই হিমশিম খাচ্ছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। পাশাপাশি কোচিং বাণিজ্যতো আছেই। সর্বত্র
ওমর ফারুক হিরু : কক্সবাজারে প্রতিবছর বর্ষবরণের আগে ও পরে সমাগম হয় লাখ লাখ পর্যটকের। কিন্তু গত ৩ বছর ধরে সেই চিত্র পাল্টাতে শুরু করছে। দিন দিন কমে আসছে পর্যটকের সংখ্যা। এর কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পর পর কয়েকবার বর্ষবরণকে ঘিরে কোনা ধরনের আয়োজন না থাকা সহ নানা বিধি নিষেধ
সাইফুল ইসলাম,কক্সবাজার জার্নাল ◑ কক্সবাজার শহরের বেসরকারী স্কুলগুলোতে অতিরিক্ত ফি আদায়, বই বানিজ্যেসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছে নিম্নে ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ। মান অনুসারে একেক স্কুলে একেক ধরণের ভর্তি নিয়ে নানা বানিজ্য চলছে প্রতিটি স্কুলে। ২ হাজার টাকার নিচে নার্সারীতেও ভর্তি করানো যাচ্ছে না এসব
এম. বেদারুল আলম : নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতেই বিভিন্ন প্রকাশনার লোকজনের দৌঁড়ঝাপ শুরু হয়ে গেছে। চলছে কিন্ডার গার্টেন স্কুলসমুহের প্রধানদের সাথে দর কষাকষি। যারা বেশি টাকা দিচ্ছে তাদের বইয়ের মান যাই হোক তাদের বই পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করছে এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ। বিভিন্ন প্রকাশনার লোকজন তাদের প্রকাশিত বই ক্লাসে পড়ানোর জন্য স্কুলে
এম. কলিম উল্লাহ ◑ উখিয়া উপজেলার সড়কগুলো যেন রোদে-ধূলাবালি বৃষ্টিতে-কাদায় চলাচলে অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ধূলা-কাদার মাখামাখিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে উখিয়াবাসী। শুস্ক মৌসুমে ধূলাবালিতে জনজীবন অতিষ্ঠতার শেষ হতে না হতেই একটু বৃষ্টিতে উখিয়ায় সড়কে সৃষ্টি হয়ে কাঁদা। এ যেন উভয় সংকটে রোদ বৃষ্টির কোনো মৌসুমে যেন কষ্টের শেষ নেই। মিয়ানমার সরকারের
লোকমান হাকিম : কলাতলীর যানজটে মলিন হয়ে যাচ্ছে পর্যটকদের মেরিন ড্রাইভ সড়কে আনন্দ ভ্রমণ। শহরের সাথে মেরিন ড্রাইভের একমাত্র সংযোগকারী সড়কটি অত্যন্ত সংকীর্ণ হওয়ায় এ সড়কে তীব্র যানজটের কারণে প্রতিনিয়ত ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে পর্যটকসহ স্থানীয় বাসিন্দাদের। শহরের কলাতলী এলাকার উপর দিয়ে চলে যাওয়া মাত্র ১.৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সংযোগ সড়কটির
ডেইলী জাগরণ ◑ দীর্ঘ চার মাস পর রোহিঙ্গা নেতা মহিবুল্লাহ আবারও বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন। এবার তার সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস বা এআরএসপিএইচের ব্যানারে পালন করেছেন ‘রোহিঙ্গা ন্যাশনাল ডে’ বা রোহিঙ্গা জাতীয় দিবসের কথিত ৬৬ বছর পূর্তি। এ নিয়ে অন্যান্য রোহিঙ্গা সংগঠনের নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
শাহীন মাহমুদ রাসেল ◑ গতমাস থেকে কক্সবাজারের রামু উপজেলার কয়েকটি ইটভাটায় পুরোদমে চলছে ইট তৈরির কাজ। ব্যস্ত সময় পার করছে ইট তৈরির কারিগররা। কিন্তু হঠাৎ করে গত দুইদিনের অসময়ের বৃষ্টির কারণে কয়েকটি ভাটায় তৈরিকৃত ইট বৃষ্টিতে নষ্ট হওয়ায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ইটভাটাগুলোর। লোকসান গুনতে হচ্ছে ভাটা মালিকদের। সেই সঙ্গে মেঘাচ্ছন্ন