ইসলামী দর্শন।। নবীকূল শিরোমণি সর্বশ্রেষ্ঠ মানব ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হতে বর্ণিত ২০টি হাদীস উপস্থাপন করা হল: (১) রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: ‘বিজ্ঞজনদের মাঝে গর্ব করার উদ্দেশ্যে, মূর্খদের সাথে তর্ক করার উদ্দেশ্যে, সভায় প্রশংসা কুড়ানোর জন্য, জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য, নেতৃত্ব লিপ্সুতার জন্য ও শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের
বিনা হিসেবে জান্নাতে যেতে যাদের বাধা থাকবে না, তাদের হলেন রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়কারী বান্দা। আর এটা মুমিন বান্দার জন্য মহা সফলতা। এ কারণেই ধর্মপ্রাণ মুমিন মুসলমান গভীর রাতে তাহাজ্জুদের নফল নামাজ আদায়ে নিয়োজিত হন। কিন্তু তাহাজ্জুদের জন্য কি রাকাআত নির্ধারিত আছে? মুমিন বান্দা তাহাজ্জুদের এ নামাজ কত রাকাআত পড়বেন?
গত কিছুদিন আগে সৌদির আরবের গুরুত্বপূর্ণ শহর জেদ্দা। জেদ্দার মাওলানা হিফজুর সোহারভি একাডেমিতে বিভিন্ন দেশের ১২ জন ইসলাম গ্রহণ করে। সেখানে তারা তাদের ইসলাম গ্রহণের বিষয়ে অনুভূতি প্রকাশ করে। ইসলাম গ্রহণকারী এ নতুন মুসলিম নারীদের জন্য জেদ্দার মাওলানা হিফজুর রহমান সোহারভি একাডেমি এক সুন্দর অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। যেখানে তারা নিজেদের
প্রকাশ্যে ইবাদতের পাশাপাশি গোপনে ইবাদতের গুরত্ব রয়েছে ইসলামে। ইসলামের দৃষ্টিতে ইবাদতের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হয়, সেগুলো হলো- আল্লাহতায়ালার সন্তুষ্টির নিমিত্তে ইবাদত-বন্দেগি করা, ইবাদতটি সুন্নত অনুযায়ী করা, ইবাদতটি রিয়ামুক্ত তথা মানুষকে দেখানোর মানসিকতায় না করা। এখানে ইবাদত প্রকাশ্যে কিংবা অপ্রকাশ্যে কোনো বিষয় নয়। কিছু ইবাদত রয়েছে যেগুলো প্রকাশ্যে করতে
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে এবার পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে আগামী ৭ বা ৮ মে। তবে ৭ মে রমজান শুরুর সময় ধরে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রস্তুত করেছে। সোমবার (৮ এপ্রিল) ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে মেইলে ১৪৪০ হিজরির রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের এই সময়সূচি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। এই সময়সূচি
ইসলাম ডেস্ক : রাসুল [সা.] বলেছেন, ৩ শ্রেণীর মানুষের উপর জান্নাত হারাম। প্রথম শ্রেণী হলো, যারা কোনো প্রকার নেশার দ্রব্য গ্রহণ করে। নেশা গ্রহণ করলে দেহ অপবিত্র হয়ে যায়। আর এই অপবিত্র দেহ কখনো জান্নাতে প্রবেশ করবে না। দ্বিতীয় শ্রেণী হলো, পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান। এই শ্রেণির মানুষও জান্নাতে যাবে না।
বাংলাদেশের আকাশে শনিবার (৬ এপ্রিল) হিজরি শাবান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামী ২১ এপ্রিল দিবাগত রাতে সারা দেশে পবিত্র লাইলাতুল বরাত পালিত হবে। আজ শনিবার সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভায় এ তথ্য জানান ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ
দুনিয়াতে এমন অনেক মানুষ আছে যারা দুনিয়াকে ভালোবাসে এবং পরকালকে অবহেলা করে। ফলে সে দুনিয়া ও পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে দুনিয়াকেও ভালোবাসতে হবে, এ ভালোবাসা হবে পরকালের সফলতার জন্য। দুনিয়ার সময়কে গুরুত্ব দিয়ে ভালোবাসার সঙ্গে আল্লাহর বিধান পালন করতে হবে। কেননা দুনিয়া হচ্ছে পরকালের সফলতা লাভের কর্মক্ষেত্র। যারা আল্লাহকে ভয়
লোকমুখে শোনা যায় এবং অনেক জায়গায় প্রচলন আছে, মৃত ব্যক্তির জন্য ৭০ হাজার বার কালেমা তাইয়্যিবা পড়ে বিশেষ দোয়া করার। মনে করা হয়, এর দ্বারা মৃত ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবেন। অনেকে জীবদ্দাশায় এ জন্য ৭০ হাজার বার কালেমা পড়েন। তবে কেউ মারা গেলে তার কবরের আজাব মাফ হওয়ার জন্য
ছবি: সংগৃহীত মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে কটাক্ষ বা অপমান করার শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কার্যকর করতে যাচ্ছে ইসলামী গণতান্ত্রিক দেশ ব্রুনাই। এছাড়া সমকামিতা, পরকীয়া, ব্যাভিচার, ধর্ষণের করার শাস্তি হিসেবেও উন্মুক্ত মঞ্চে পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ডের আইন চালু করতে যাচ্ছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছোট্ট দ্বীপ রাষ্ট্রটি। আগামী ৩ এপ্রিল থেকে দেশটিতে এই আইন
মিরাজ নবী-জীবনের এক আলোকিত ঘটনা। রাসুল (সা.)-এর মুজেজা বা অলৌকিক কীর্তিগুলো মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুজেজা হলো মিরাজ। কোরআন-হাদিসের বর্ণনায় বিষয়টি উপস্থাপিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘তোমাকে আমরা চাক্ষুষভাবে যা দেখালাম, তা এই লোকদের জন্য একটি পরীক্ষার বস্তু বানিয়ে রেখেছি।’ (সুরা বনি ইসরাঈল, আয়াত: ৬০) আয়াতে উল্লেখিত ‘রুইয়া’ বা
বুধবার রাতে পালিত হবে পবিত্র শবে মেরাজ। ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন, এ রাতে অলৌকিকভাবে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ঊর্ধ্বাকাশে গমন করে আল্লাহর সঙ্গে কথা বলে পৃথিবীতে ফিরে আসেন। জিকির-আসকার, নফল নামাজ, দোয়ার মধ্য দিয়ে শবে মেরাজের রাত অতিবাহিত করেন মুসলমানরা। হাদিস ও সাহাবিদের বর্ণনা অনুযায়ী, মেরাজের রাতে ফেরেশতা জিবরাইল (আ.)
তাকওয়া ও তাওয়াক্কুল মানে আল্লাহর ভয় ও ভরসা। ইসলামের পূর্ণাঙ্গতা অর্জন করে মহান আল্লাহর ভয়ে সব ধরনের গোনাহ থেকে বেঁচে থাকার নাম তাকওয়া। আর যে ব্যক্তি গোনাহ থেকে বেঁচে থাকেন তিনি মুত্তাকি বা আল্লাহভীরু। আর তাওয়াক্কুল অর্থ হলো- আল্লাহতায়ালাকে নিজের অভিভাবক বানিয়ে তার ওপর পরিপূর্ণভাবে ভরসা করা। আল্লাহতায়ালাকে সর্বশক্তিমান এবং