উখিয়া উপজেলায় ১৩৫ রাজাকার

দীপক শর্মা দীপু ◑

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ ই মার্চের ভাষন আর অসহযোগ আন্দোলনে সাড়া দিয়ে স্বাধীনতার যুদ্ধে এদেশের মানুষ দেশকে মুক্ত করার জন্য নানাভাবে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। দেশকে শক্রমুক্ত করতে যার যার অবস্থান থেকে সবাই শক্রর বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। প্রাণের দাবি প্রানপণ প্রচেষ্টায় সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করেন।

কিন্তু এর মধ্যে কিছু দেশের মানুষ স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। দেশের মানুষ হয়ে দেশের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। মুক্তিপাগল মানুষকে হত্যা করতে পাক হানাদারকে নানাভাবে সহযোগিতা করে। তারা হচ্ছে রাজাকার বাহিনী। তাদের কারনে দেশকে শক্রমুক্ত করতে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। সারাদেশে রাজাকাররা অত্যাচার চালিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।

কক্সবাজারের রাজাকারদের চিহ্নিত করতে এবং নতুন প্রজন্মদের কাছে সঠিক তথ্য উপস্থাপন করার পাশাপাশি ঘৃণা উদ্রেককারি নিন্দিত ভূমিকার জন্য রাজাকারদের ব্যাপারে জনমানসের বিরুপ ধারনার লক্ষ্যে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ২০১৪ সালে প্রকাশিত বিজয় স্মারকে রাজাকারদের নাম তালিকা প্রকাশ করা হয়। এ.এস. এম. সামছুল আরেফিনের লেখায় এই বিজয় স্মারকে বলা হয়, বিভিন্ন পর্যায়ে সরকারি দলিল পত্রাদির সহযোগিতায় রাজাকারের তালিকা প্রস্তুত করা হয়।

স্থানীয় জেলা কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে রক্ষিত নথিপত্র যাচাই করা হয়। বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলার রাজাকারের একটি তালিকা তৈরি করা হয়। এখানে শুধু কক্সবাজার জেলার তালিকা দেয়া হয়েছে। এই তালিকায় রাজাকারদের পরিচিতি দেয়া হয়েছে। কিন্তু একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের প্রবল প্রতিপক্ষ হিসেবে শুধু রাজাকার নয়, পাকিস্থান বাহিনীর সহযোগিতাকারি, রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, আলবদর, আল-সামস, মুজাহিদসহ আরো অনেকে সক্রিয় ছিলো।

কিন্তু তালিকার সুবিধার্থে ঐ সকল ব্যক্তিকে ভাগ করে বিভিন্ন দলিলে যাদের সুষ্পষ্টভাবে রাজাকার বলে উল্লেখ করা হয়েছে। রাজাকার বাহিনীতে যারা অন্তর্ভুক্ত ছিলেন তারা একটি সরকারি প্রক্রিয়ায় রিক্রুট হয়েছিলেন, তারা একটি নিয়মিত বাহিনীর সদস্য ছিলেন এবং তারা একটি শপথ নামায় স্বাক্ষর করে ও স্বল্পকালীন একটি প্রশিক্ষণ সমাপ্ত কর্ইে কাজে নিযুক্ত হয়েছিলেন।

এই তালিকায় কক্সবাজার জেলার তৎকালীন ৭ উপজেলায় রাজাকারের সংখ্যা ৭১০ জন। তালিকাভুক্ত সব রাজাকারদের ঠিকানা দেয়া দেয়া রয়েছে তৎকালীন সময়ের ঠিকানা অনুযায়ী।
প্রথম দিন ছাপানো হয়েছিল রামু উপজেলার ১৩৭ জন রাজাকারের তালিকা। দ্বিতীয় দিন কক্সবাজার সদর উপজেলার ১৫৬ জন রাজাকার ছাপা হয়। এবার উখিয়া উপজেলার ১৩৫ জন রাজারকারের তালিকা দেয়া হল। ক্রমান্বয়ে পরবর্তিতে বাকি ৪ উপজেলার রাজাকারদের তালিকা দেয়া হবে।

উখিয়া উপজেলার ১৩৫ জন রাজাকার: (তৎকালিন ঠিকানা)
মোহাম্মদ হাসেম, পিতা-নুর আহম্মেদ, জালিয়া পালং। নুরুল হক, পিতা-আজাদ, মরিচা পালং। জাফর আলম, পিতা-মনছুর আলী, মরিচা পালং। দলিল আহাম্মেদ, পিতা-আবুল খায়ের, রামখা পালং। আব্দুল বারী, পিতা-শফিকুর রহমান, রামখা পালং। শফিকুর রহমান, পিতা-আমির হোসেন, হলুদিয়া পালং। নুরুল হক, পিতা-মুকবুল আহাম্মেদ, পাগলীর বিল। মকবুল আহাম্মেদ, পিতা-হাজী মোঃ ইসমাইল। নুরুল হক, পিতা-হাবিব উল্লাহ, মরিচা পালং। আলী মদন, পিতা-সাইদুর রহমান, আঞ্জুমান পাড়া। সৈয়দ করিম, পিতা-হাজী মোবারক আলী, আঞ্জুমান। নাজির হোসেন, পিতা-নজরুল আলী, পশ্চিম পালংখড়ি। মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, পিতা-মীর সুলতান আহমেদ, নলবাড়ী। শফি উল্লাহ, পিতা-কায়েত আলী, বালুখালী। আব্দুল আজিজ, পিতা-আমির আলী, বালুখালী। আলী আহাম্মেদ, পিতা-সাইদুর রহমান, থিংখালী। আব্দুর রহিম, পিতা-মিয়া হোসেন, কিংখালী। জালাল আহাম্মেদ, পিতা-হাকিম আলী, ঢাঙ্গা পালং। কালিমত হক, পিতা-আব্দুল আজিজ, অলা পালং। মোহাম্মদ হোসেন, পিতা-সিদ্দিক আহাম্মেদ, ডিগালিয়া পালং। আলী আকবর, পিতা-বশির মোহাম্মদ, দিগালিয়া। জালাল আহাম্মেদ, পিতা-আব্দুল ফাতু মিয়াজি, রহমাতার বিল। রশিদ আহাম্মেদ, পিতা- আব্দুল ফাতি মিয়াজি, রহমাতার বিল। আলী আহাম্মেদ, পিতা-আব্দুল ফাতি মিয়াজি, রহমাতার বিল। গোরা মিয়া, পিতা-আব্দুল হাকিম, অলা পালং। আবুল কাশেম, পিতা-জয়েন উদ্দিন, অলা পালং। আলী মিয়া, পিতা-আব্দুল শুক্কুর, অলা পালং। আব্দুল হাকিম, পিতা-আব্দুর রহমান, থিংখালী। নাজু মিয়া, পিতা-ফাতেহ আলী, থিংখালী। ইসলাম, পিতা-নুর আহাম্মেদ, থিংখালী। মনু মিয়া, কাশেম আলী, অলা পালং। সৈয়দ নুর, মোঃ কালু, অলা পালং। আমির হোসেন, পিতা-গোলাম বারী, থিংখালী। আব্দুর রহিম, পিতা-ইউছুফ আলী, অলা পালং। সিরাজুল হক, পিতা-বাচা মিয়া, অলা পালং। আলী আহাম্মেদ, পিতা-মৃত আব্দুল হাকিম, জালিয়া পালং। সালেহ আহাম্মেদ, পিতা-জে মল্লুক, জালিয়া পালং। সিদ্দিক আহাম্মেদ, পিতা-মিয়া হোসেন, জালিয়া পালং। মোঃ ইসমাইল, পিতা-ওজি উল্লাহ, রাজা পালং। মনির আহাম্মেদ, পিতা-সফুর মুল্লুক, জালিয়া পালং। আবুল বাশার, পিতা- গুরা মিয়া, জালিয়া পালং। ফকির আহাম্মেদ, পিতা-মৃত সুলতান আহাম্মেদ, বালুকিয়া। গুন্নু মিয়া, পিতা-মোঃ লোকমান, বালুকিয়া। তুন্নু মিয়া, পিতা-মকবুল আহাম্মেদ, বালুকিয়া। সুলতান আহাম্মেদ, পিতা-আব্দুর রহমান, বালুকিয়া। সোনা আলী, পিতা-মৃত আব্দুল মোতালেব, জালিয়া পালং। সাইদ আকবর, পিতা-ইসহাক আহাম্মেদ, জালিয়া পালং। আলী হোসেন, পিতা-এফ রহমান, বালুকিয়া। জলিল জলিল আহাম্মেদ, পিতা-মকবুল আহাম্মেদ, বালুকিয়া। আব্দুল হক, পিতা-আব্দুল জলিল সিকদার, বালুকিয়া। জালাল উদ্দিন, পিতা-আব্দুর রহিম মিয়া, রালিয়া পালং। বাচা মিয়া, পিতা-মিয়া হোসেন, কুটু পালং। গোরা মিয়া, পিতা-মৃত হোসেন আলী, বালুকিয়া। বাচা মিয়া, পিতা-মৃত মোবারক আলী, বালুকিয়া। মোহাম্মদ আলী, মেদিন উল্লাহ মিয়াজী, মারিচা পালং। আব্দুল মালেক, পিতা-করিম উদ্দিন, মারিচা পালং। আব্দুল শুকুর, পিতা-এম মিয়া, মারিচা পালং। আব্দুল আজিজ, পিতা-আব্দুল কুদ্দুস, মারিচা পালং। মীর আহাম্মেদ, পিতা-জালকাদের মিয়া, হালুদিয়া পালং। সাহেব মিয়া, পিতা-হাজী তামিম গোলাম, হলুদিয়া পালং। মিয়া হোসেন, পিতা-আব্দুল নবী, মারিচা পালং। মকবুল আহাম্মেদ, পিতা-হাজী আমীর হামজা, মারিচা পালং। নুর আহাম্মেদ, এ.পি.সি., পিতা-মৃত আব্দুল হামিদ, পালংখালী। মোহাম্মদ আলম, পিতা-মৃত আলী আহাম্মেদ, রতœাপালং। হাবিবুর রহমান, পিতা-আব্দুল আলী, মরিচা পালং। মোক্তার আহাম্মেদ, পিতা-কালু সওদাগর, রতœাপালং। কাদির হোসেন, পিতা-মোবারক আলী, রতœা পালং। আব্দুর রশিদ, পিতা-ই মিয়া, রামকা পালং। ফরিদ আলম, পিতা-কবির আহাম্মেদ খলিফা, রামকা পালং। আমির হোসেন, পিতা-মৃত আব্দুল জলিল, রামকা পালং। দুদু মিয়া, পিতা-মৃত আবুল খায়ের খলিফা, রাজা পালং। শুকুর, পিতা-এম মিয়া, মারিচা পালং। আব্দুল আজিজ, পিতা-আব্দুল কুদ্দুস, মারিচা পালং। মীর আহাম্মেদ, পিতা-জালকাদের মিয়া, হালুদিয়া পালং। সাহেব মিয়া, পিতা-হাজী তামিম গোলাম, হলুদিয়া পালং। মিয়া হোসেন, পিতা-আব্দুল নবী, মারিচা পালং। মকবুল আহাম্মেদ, পিতা-হাজী আমীর হামজা, মারিচা পালং। নুর আহাম্মেদ, এ.পি.সি., পিতা-মৃত আব্দুল হামিদ, পালংখালী। মোহাম্মদ আলম, পিতা-মৃত আলী আহাম্মেদ, রতœাপালং। হাবিবুর রহমান, পিতা-আব্দুল আলী, মরিচা পালং। মোক্তার আহাম্মেদ, পিতা-কালু সওদাগর, রতœাপালং। কাদির হোসেন, পিতা-মোবারক আলী, রতœা পালং। আব্দুর রশিদ, পিতা-ই মিয়া, রামকা পালং। ফরিদ আলম, পিতা-কবির আহাম্মেদ খলিফা, রামকা পালং। আমির হোসেন, পিতা-মৃত আব্দুল জলিল, রামকা পালং। দুদু মিয়া, পিতা-মৃত আবুল খায়ের খলিফা, রাজা পালং। মুজাফফার, পিতা-আব্দুল মাজিদ, রাজা পালং। আবুল কায়ের, পিতা-মৃত সুলতান আহাম্মেদ, রাজা পালং। জামাল উদ্দিন, পিতা-এজাহার মিয়া চৌধুরী, রাজা পালং। মীর কাশেম, পিতা-আব্দর রহিম, রাজা পালং। মোহাম্মদ শফি, পিতা-মৃত তোরাব আলী, মরিচা পালং। ওসমান আলী, পিতা-আমির হোসেন, ভালুকিয়া। মোহাম্মদ খলিল, পিতা-মৃত ওয়াহেদ আলী, ইনানী। রাহন আহাম্মেদ, পিতা-কোবাদ আহাম্মেদ, চেপাটখালী। সাহেব মিয়া, পিতা-মৃত আক্কেল আলী, থাইংখালী। মোহাম্মদ আলী, পিতা-জব্বার মল্লুক মিয়াজী, থাইংখালী। ফয়েজ আহাম্মেদ, পিতা-মৃত হাকিম আলী, থাইংখালী। সালামত উল্লাহ, পিতা-মৃত আব্দুল বারী, কালু খালী। জাকির হোসেন, পিতা-জব্বার মুল্লুক, বালুখালী। আবুল হাসেম, পিতা-হেদায়েত আলী, বালুখালী। পিসি কামাল হোসেন, পিতা-মৃত নুর উদ্দিন মিয়া, থাইনখালী। সোহের আলী, পিতা-ই মিয়া, ফারির বিল। খুল্ল্যা মিয়া, পিতা-আমির হামজা, বালুখালী। সিদ্দিক আহাম্মেদ, পিতা-আবুল হোসেন, বালুখালী। সিদ্দিক আহম্মেদ, পিতা-হোসেন আলী, ফারিরবিল। আব্দুল মাবুদ, পিতা-মুজাহার মিয়া, ফারিরবিল। সাইদ আহাম্মেদ, পিতা-আবদুস শুকুর, আঞ্জুমানপাড়া। আব্দুর রহিম, পিতা-আবদুস শুক্কুর, পালংখালী। আব্দর রহমান, পিতা-ইমাম আলী সওদাগর, ফারির বিল। হোসেন আহাম্মেদ পিসি, পিতা-ইমাম উদ্দিন, ফারিরবিল। শামসুল আলম, পিতা-আসাব মিয়া, ওলা পালং। আব্দুল মাজেদ, পিতা-বদিউর রহমান, দরগাবিল। আজিজুর রহমান, পিতা- বদিউর রহমান, ওলা পালং। লাল মিয়া, পিতা-গোলাম বারী, ওলা পালং। আফজাল মিয়া, পিতা-রহিম উদ্দিন, ওলা পালং। মোহাম্মদ খান, পিতা-নুর আহাম্মেদ, ওলা পালং। মীর কাশেম, পিতা-বদিউর রহমান, ওলাপালং। আকতার আহাম্মেদ, পিতা-সাইদুর রহমান মুন্সি, ওলাপালং। সুলতান আহাম্মেদ, পিতা-মৃত কাদির হোসেন, ওলাপালং। রশিদ আহাম্মেদ, পিতা-খলিলুর রহমান, ওলাপালং। নাসারত আলী, পিতা-মৃত আব্দুর রশিদ, ওলা পালং। আব্দুল মাজেদ, পিতা-ইব্রাহিম, ওলা পালং। আবু সিদ্দিক, পিতা-আবদুস সালাম, ওলা পালং। নুর আহাম্মেদ এপিসি, পিতা-সাইদুর রহমান, ওলাপালং। মোঃ আলী আকবর, পিতা-আব্দর রশিদ, ওলাপালং। আলী আহাম্মেদ, পিতা-মোঃ বক্স, ভালুকিয়া। মোহাম্মদ ইলিয়াস, পিতা-আশরাফ ইমাম, ওলাপালং। গুরা মিয়া, পিতা-মৃত সামি উদ্দিন, ওলা পালং। হাবিবুর রহমান, পিতা-মাওলানা ইয়াকুব, ওলা পালং। মোঃ ওবাইদুল হক, পিতা-মীর এইচ জামান, ওলাপালং। নাজু মিয়া, পিতা-মৃত আব্দুর রশিদ, ওলাপালং। আব্দুর জহির, পিতা-কালু মিয়া, ওলাপালং। আলী আহাম্মেদ, পিতা-জয়নুদ্দিন, ওলাপালং। ইদ্রিস মিয়া, পিতা-বাচা মিয়া, জিতলী। গুরা মিয়া, পিতা-মৃত দলিলুর রহমান, জিতলী। কালু মিয়া, পিতা-খলিলুর রহমান, জিতলী। মীর আহাম্মেদ, পিতা-আবু বক্কর, দরগা পালং। হোসেন আলী, পিতা-আব্দুর রশিদ, ওলাপালং। আব্দুল জব্বার, পিতা-আইনুদ্দিন, ওলাপালং। আবুল কাশেম, পিতা-আব্দুল হাকিম, জাই পালং। আবুল হোসেন, পিতা-সফর মুল্লুক, জাই পালং। দুদু মিয়া, পিতা-আসাব মিয়া, ওলা পালং। কামাল উদ্দিন, পিতা-এজাহার মিয়া চৌধুরী, রাজা পালং। আলী আহাম্মেদ, পিতা-হাকিম আলী, ওলা পালং। নেয়ামত আলী, পিতা-আমির হামজা, ওলা পালং। আব্দুল মাজেদ, পিতা-বদিউজ্জামান, ওলা পালং। নুরুল আলম এপিসি, পিতা-বজলুর রহমান, ওলাপালং। মকবুল আহাম্মেদ পিসি, পিতা-মৃত বদিউর রহমান, ওলা পালং। নুর আহাম্মেদ, পিতা-আব্দুর রহমান সিকদার, ওলা পালং। আব্দুল আজিজ, পিতা-আসাব মিয়া, ইনানী। /আজকের দেশবিদেশ