নাইক্ষ্যংছড়িতে জাফর আলমের রোহিঙ্গা পল্লী তৈরির মহোৎসব

নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি :

বান্দরবন জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পার্শ্ববর্তী এলাকায় ঠান্ডা ঝিরি রোহিঙ্গা পল্লী-১ কম মূল্যে পাহাড়ি জমি ক্রয় ও দেখল করে টুকরো টুকরো করে রোহিঙ্গাদের নিকট বিক্রি করেছে মিস্ত্রি পুত্র জাফর আলম। সেখানে প্রায় ৫০ টি পরিবারের বসবাস করে।

সাম্প্রতিক সময়ে জাফরের ঘনিষ্ঠ জন ইয়াবা ব্যবসার পাটনার সিরাজুল ইসলাম উপরে সিরাজ সালাম এর স্ত্রী বিমানবন্দরে ইয়াবা সহ আটক হলে জাফরের থলের বিড়াল বের হয়ে আসে।

জাফরের ইয়াবা চালান পরিবহন করতে গিয়ে দরিদ্র পরিবার সিরাজ সালাম এর স্ত্রী বিমানবন্দরে ইয়াবা সহ আটক হয়ে এখন জ্যলে এবংগত কিছুদিন আগে সিরাজ সালাম নিজে আরো একটি চালান নিয়ে চট্টগ্রামে আটকা পড়লে মিস্ত্রি পুত্র  জাফর আলমের ইয়াবা ব্যবসার ইতিহাস বের হয়ে আসে।

মিস্ত্রি পরিবারের সাথে টেকনাফে পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত হওয়া হাজী সাইফুল পরিবারের সাথে দীর্ঘদিন ধরে সু সম্পর্ক ছিল কাঠ ব্যবসা পাশাপাশি নীরবে চালিয়ে গেল ইয়াবা ব্যবসা প্রশাসনের চুক্ষকে ফাঁকি দিয়ে প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিচ্ছে। 

সাম্প্রতিক সময়ে এখানে অবসরপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা অজিৎ বাবুর বাগানের পার্শবর্তী এক রোহিঙ্গাকে জমি ক্রয় করে বাড়ি তৈরি করে দিয়েছে জাফর আলম।তার নামে কক্সবাজার মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে রয়েছে মামলা নাম আপ্পুসি। তার মাধ্যমে ইয়াবা ব্যবসা জমজমাট চালাচ্ছে জাফর আলম, একটি সাথে বড় বড় চালান সোনাইছড়ি পথে পাচার হচ্ছে। 

এই ঠান্ডা ঝিরি রোহিঙ্গা পল্লী-১ এখানে প্রকাশ্যে প্রতিদিন ইয়াবা বিক্রয় ও আসর বসছে কমপক্ষে ৫ টি ঘরে।নাইক্ষংছড়ি ডিগ্রি কলেজের পিছনে এই ঠান্ডা ঝিরি রোহিঙ্গা পল্লী -১ এর অবস্থান। 

এই রোহিঙ্গা পল্লী র নিজেকে সর্দার হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে জাফর,  মাদক ব্যবসায়ীদের প্রশাসনের আগমনের সংবাদ জানানোর জন্য প্রবেশ পথে কলেজে গেইটে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট কাম অফিস।
এলাকায় বাসীর দাবী অভিযোগ পাওয়ার পরে ও কর্তৃপক্ষ পদক্ষেপ নিচ্ছে না।