নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কার্যক্রমে ইপসা-আস্থা প্রকল্পের আয়োজন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি •


১৬ দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত পহেলা ডিসেম্বর ইপসা-আস্থা প্রকল্প ”রামু এইচ এম সাঁচি উচ্চ বিদ্যালয়ে” ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে এক উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

এতে রামু এইচ এম সাঁচি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীর পাশাপাশি রামু বালিকা বিদ্যালয় ও কক্সবাজার পলিটেকনিক্যাল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহন করেন।

বক্তৃতার বিষয ছিল “নারী নির্যাতন ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে ছা্ত্র-ছাত্রীদের করণীয়”। প্রাণবন্ত অনুষ্ঠানে তিনটি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫০ জন ছাত্র-ছাত্রীর উপস্থিতিতে মোট ৮ জন প্রতিযোগী তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র এলাকার নির্বাচিত চেয়ারম্যান কামাল শামছুদ্দিন আহমেদ প্রিন্স এবং সভাপতি হিসাবে ছিলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক আজিজুল হক সিকদার।

অন্যান্য অতিথির মধ্যে ছিলেন ইউপি মেম্বার মিজান উল্লাহ সিকদার, রামু থানার এএসআই জনাব এজাহার আলি ও প্রকল্প সমন্বয়ক জনাব মোঃ জসিম উদ্দিন প্রমুখ ।

প্রধান অতিথি তার বক্তৃতায় এরকম আয়োজনের প্রশংসা করে বলেন “নারী নির্যাতন প্রতিরোধে তরুণ সমাজকে সংশ্লিষ্ট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”

তিনি আরো বলেন বাল্য বিবাহ বন্ধ করতে ছাত্রছাত্রীরাই সবচেয়ে বড় ভুমিকা রাখতে পারেন এবং এটা করা খুবই জরুরী। “আমার অভিজ্ঞতায় এটা সকল ধরনের নারী নির্যাতনের একটা বড় কারণ”।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত এএসআই এজাহার আলি বলেন নারী নির্যাতন প্রতিরোধে বাংলাদেশ পুলিশ বদ্ধ পরিকর এবং রামু থানা যে কোন ঘটনার সংবাদ পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে তার আইন সম্মত প্রতিকার করে সমাজে এই তথ্যটাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে চায় । ”এখন পুলিশের নিকট পৌছানো খুব সহজ। আপনারা টোল ফ্রি নাম্বারের মাধ্যমেও আমাদের কে জানাতে পারেন। আমরা সংবাদ পাওয়া মাত্র ব্যবাস্থা নিতে দায়বদ্ধ।”

অনুষ্ঠানে এছাড়া আরো বক্তব্য রাখেন প্রকল্প সমন্বয়ক জনাব মোঃ জসিম উদ্দিন এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো: নাসির উদ্দিন।

ছাত্র্র-ছাত্রীদের বক্তৃতার বিচারকের দায়িত্বে ছিলেন স্কুলের শিক্ষক জনাব মো: নাছিরুদ্দিন সহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকা বৃন্দ।

প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহনকারীদের মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সোশাল মোবিলাইজেশন অফিসার জনাব মোঃ রেহওয়ানুর রহমানের সার্বিক পরিচালনায় অনুষ্ঠানটি সুচারু ভাবে সম্পন্ন হয়।

উল্লেখ্য, আস্থা প্রকল্পটি ইউএএফপিএ-র কারিগরী সহযোগিতায় আইন ও সালিশ কেন্দ্র কক্সবাজার জেলার তিনিটি উপজেলায় (রামু, উখিয় ও টেকনাফ) ইপসার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করছে।

প্রকল্পটি অর্থায়ন করছে ঢাকাস্থ নেদারল্যান্ড দূতাবাস। বক্তৃতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। উক্ত প্রতিযোগিতায় রামু এইচ এম সাঁচি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীর পাশাপাশি রামু বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কক্সবাজার পলিটেকনিক্যাল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহন করেন।

বক্তৃতার বিষয ছিল “নারী নির্যাতন ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে ছা্ত্র-ছাত্রীদের করণীয়”।

প্রাণবন্ত অনুষ্ঠানে তিনটি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫০ জন ছাত্র-ছাত্রীর উপস্থিতিতে মোট ৮ জন প্রতিযোগী তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নব নির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল শামছুদ্দিন আহমেদ প্রিন্স। এতে সভাপতিত্ব করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক আজিজুল হক সিকদার।

অতিথির মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইউপি মেম্বার মিজান উল্লাহ সিকদার, রামু থানার এএসআই এজাহার আলি ও এনজিও সংস্থা ইপসার প্রকল্প সমন্বয়ক মোঃ জসিম উদ্দিন প্রমুখ ।

প্রধান অতিথি তার বক্তৃতায় এরকম আয়োজনের প্রশংসা করে বলেন “নারী নির্যাতন প্রতিরোধে তরুণ সমাজকে সংশ্লিষ্ট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি আরো বলেন বাল্য বিবাহ বন্ধ করতে ছাত্রছাত্রীরাই সবচেয়ে বড় ভুমিকা রাখতে পারেন এবং এটা করা খুবই জরুরী। “আমার অভিজ্ঞতায় এটা সকল ধরনের নারী নির্যাতনের একটা বড় কারণ”। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন প্রকল্প সমন্বয়ক মোঃ জসিম উদ্দিন বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো: নাসির উদ্দিন। প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহনকারীদের মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

ইপসার সোশাল মোবিলাইজেশন অফিসার মোঃ রেহওয়ানুর রহমানের সার্বিক পরিচালনায় অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।

উল্লেখ্য যে আস্থা প্রকল্পটি ইউএএফপিএ-র কারিগরী সহযোগিতায় আইন ও সালিশ কেন্দ্র কক্সবাজার জেলার তিনিটি উপজেলায় (রামু, উখিয় ও টেকনাফ) ইপসার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পটি অর্থায়ন করছে ঢাকাস্থ নেদারল্যান্ড দূতাবাস।