মরিচ্যাপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের নির্বাচনে মেম্বার মনজুর আলম প্যানেলের ৪৪ দফা ইশতেহার!

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি :

শিক্ষার মানোন্নয়ন, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা সংযুক্ত, বিদ্যুৎ ব্যবস্থা, দরিদ্র ও ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে স্মার্ট বিদ্যালয় বাস্তবায়নের অঙ্গিকার নিয়ে যোগ্য শিক্ষাবিদ, সামাজিক ও রাজনৈতিক পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ মিলে একটি প্যানেল ঘোষণা করেছেন হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এম. মনজুর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে ওই প্যানেলের ৪৪ দফা নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করা হয়।

ইউপি সদস্য এম মনজুর আলমের প্যানেলের ঘোষিত ইশতেহারে হলদিয়া পালং ইউনিয়ন, খুনিয়া পালং ইউনিয়ন, পার্বত্য নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলাবাসী, প্রাক্তন শিক্ষার্থীগণ ও মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়ের সম্মানীত অভিভাবকগণ উদ্দেশ্যে উল্লেখিত বিষয় নিচে উল্লেখ করা হলো।

আসসালামু আলাইকুম /আদাব /নমষ্কার।

কক্সবাজারের উখিয়ার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে মরিচ্যা বাজারের পূর্ব পার্শ্বে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান- মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়টি- ১) মরহুম হাছন আলী, ২) জনাব বাদশা মিয়া চৌধুরী, ৩) মরহুম লোকমান আহমদ মাষ্টার, ৪) স্বর্গীয় মন মোহন বড়ুয়া, ৫) মরহুম হাজী বক্তার আহমদ চৌধুরী, ৬) মরহুম এডভোকেট একে আহমদ হোসাইন, ৭) মরহুম আবদুর রহিম চৌধুরী সহ আরো কিছু শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ নিয়ে অত্র এলাকায় একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিশেষ প্রয়োজন উপলদ্ধি করে তাদের প্রচেষ্টায় এলাকার শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে প্রাক্তন শিক্ষার্থীগণ (স্মরনীয় ও বরণীয়) জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অধিষ্টিত হয়ে- সমাজ সেবায় নিয়োজিত থেকে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ত্ব, জাতির শ্রেষ্ট সন্তান কৃষক, জাতির চালিকা শক্তি বানিজ্য ও ব্যবসায়ী, সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা, ডাক্তারী, প্রশাসনিক, বিজ্ঞ আইনজীবী, সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, কাস্টমস (সূর্য সন্তানদের) ক্যাডার নন-ক্যাডার হিসেবে দায়িত্ব পালনে অত্র বিদ্যালয়ের সুনাম সমূন্নত রাখায় তাদেরকে পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।

আমি এম. মনজুর আলম, ৩নং হলদিয়া পালং ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি। প্রতিষ্ঠানটি আমার ওয়ার্ডের প্রধান ক্ষেন্দ্র বিন্দুতে ও আমার বাড়ির একেবারে সন্নিকটে হওয়াতে প্রতিষ্ঠানটিকে শতবছরের মাইলফলক যুগোপযোগী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার চিন্তাভাবনা নিয়ে তা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রার্থী হিসেবে আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে, প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন সময়ে স্কুল ম্যানেজিং কমিটি বা এড্হক কমিটির মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে আসছে।

তবে আপনাদের অজান্তে বেশ কিছু কমিটি ইতিপূর্বে বিদ্যালয়ের প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে বিল-ভাউচার করে অবৈধভাবে বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাৎ বা অপচয় করেছে ও শিক্ষার মান ক্ষুন্ন করেছে এবং বিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট করেছে।

যা, আপনারা এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ২০২৩ সালের ফলাফলের মাধ্যমে দেখতে ও জানতে পেরেছেন। আপনারা হয়তো জানেন না যে, অনেকে ভাল মানুষের রূপ ধারণ করে বিদ্যালয়ের প্রতি মায়া-ভালবাসা দেখিয়ে কমিটির সদস্য ও সভাপতি হয়ে মনগড়া বিদ্যালয় পরিচালনা করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে কোন প্রকার কাজ না করে বিভিন্ন অবৈধ বিল-ভাউচার করে বিদ্যালয়ের অর্থ অপচয় করেছে। যা, কোনভাবে গ্রহণযোগ্য নয়।

যেমনটা দেখতে পেয়েছি বিগত ভোটবিহীন পাতানো নির্বাচিত স্কুল ম্যানেজিং কমিটি ২০২২-২৩ যেভাবে বিদ্যালয়ের অর্থ অবৈধ পন্থায় বিল-ভাউচার করে বিদ্যালয়ের অর্থ অপচয় করেছে এবং শিক্ষার মান নষ্ট করে মাটিতে ধুলায় মিশিয়ে দিয়েছে। যা, অত্র বিদ্যালয়ের ইতিহাসে নজিরবিহীন।

বিদ্যালয়ের আশেপাশে ঘুরতে দেখে অনেকে মনে করে যে, অমুক অমুক ব্যক্তি হয়তো বিদ্যালয়ের জন্য উপকারী। বাস্তবে তাদের অন্য কোন কাজ-কর্ম না থাকায় ঘুরে ঘুরে বিদ্যালয়ের নিয়মাতান্ত্রিকতায় ব্যাঘাত ঘটায় এবং স্থানীয় তার প্রভাব দেখিয়ে বিদ্যালয়ের কিছু কাজ অর্ডার নিয়ে বড়ধরণের বিল-ভাউচার করে বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাৎ করে। আপনাদের এ বিষয়গুলো বোঝতে হবে।

সুতরাং এখনো সময় আছে আমরা সকলে মিলে বিশেষ করে প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ বিদ্যালয়ের শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে, শিক্ষার্থীদের ক্রীড়ায় জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ সহ সাহিত্য ও বিজ্ঞান প্রতিযোগিতায় জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের যোগ্য করতে একটি সুপ্রতিষ্ঠিত স্কুল ম্যানেজিং কমিটি উপহার দিয়ে মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়কে জাতীয় পর্যায়ে এগিয়ে নিয়ে আসতে পারি।

অত্র অঞ্চলের যোগ্য শিক্ষাবিদ, সামাজিক ও রাজনৈতিক পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ মিলে একটি প্যানেল ঘোষণা করেছি।

যে, প্যানেলের মাধ্যমে একজন সুদক্ষ, যোগ্যতাসম্পন্ন ও উপযুক্ত ‘সভাপতি’ নির্বাচিত করে বিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতঃ ইনশাআল্লাহ নিম্নোক্ত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করা হবে।

১) নিয়মিত শিক্ষার্থীদের অভীজ্ঞ বিষয় শিক্ষকের মাধ্যমে পাঠদান নিশ্চিত করা হবে।

২) ছাত্রীদের যাতায়তের পথে ইভটিজিংমুক্ত পরিবেশ তৈরী করা হবে।

৩) ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে বৈষম্যহীন আচরণ নিশ্চিত করা হবে।

৪) অমনুযোগী শিক্ষার্থীদের মনুযোগস্থাপনের জন্য বিশেষ শিক্ষক দ্বারা অনুশীলনের ব্যবস্থা করা হবে।

৫) সুদক্ষ প্রশিক্ষক ধারা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উপজেলা-জেলার পাশাপাশি বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে বিজ্ঞান, সাহিত্য সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উপযুক্ত করে গড়ে তোলা হবে।

৬) মেধাবী শিক্ষার্থীদের নিজস্ব তহবিল থেকে আর্থিক সহযোগিতা করা হবে।

৭) অসহায় ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের বিনা বেতনে লেখা-পড়ার সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হবে।

৮) একই পরিবারের দুইজন শিক্ষার্থী পড়লে একজনকে বিনা বেতনে অধ্যায়নের শতভাগ সুযোগ দেয়া হবে।

৯) সর্বদা আপনার ছেলে-মেয়েদের ভাল-মন্দ দেখে শান্তসৃষ্ট পরিবেশে সরাসরি সমাধান করা।

১০) শিক্ষার্থীদের নীতি-নৈতিকতার আদলে সুদক্ষভাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা করা। বর্তমান সময়ে শিক্ষার্থীদের জন্য কারিগরি শিক্ষা অত্যান্ত প্রয়োজন।

১১) শিক্ষার্থীরে পড়া-লেখার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রত্যেক সাধারণ অভিভাবক ও সুধী-মন্ডলীর সাথে যুগোপযোগী সু-পমামর্শ করে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে আদর্শ জাতি হিসেবে গঠন করে উপহার দেওয়ার সর্বোচ্চ প্রচেষ্ঠা অব্যাহত থাকবে।

১২) বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে যে সমস্ত কমিটির মাধ্যমে বিদ্যালয় পরিচালিত হয়েছে এবং যে সমস্ত শিক্ষকমন্ডলি ধারা শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়েছে তাদের স্মরনে একটি কর্ণার তৈরী করা হবে যাতে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জ্ঞান ধারণ করতে পারে।

১৩) জাতীয় করণের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

১৪) ঝড়ে পড়া শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে উন্মুক্ত বিশ^বিদ্যালয় শাখা সংযুক্ত করা।

১৫) বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে অদ্যাবধি পর্যন্ত যে সমস্ত অর্থ দূর্নীতির মাধ্যমে আত্মসাৎ হয়েছে, তা যথাযত বিধি মোতাবেক পুনঃ নিরীক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।

১৬) শিক্ষার মানোন্নয়ন, পরিবার শংকামুক্ত রাখতে এবং বিদ্যালয়ের সৃংঙ্খলা বজায় রাখতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী আধুনিক(ডিজিটাল ফিংগারপ্রিন্ট) হাজিরা স্থাপন করা হবে।

১৭) অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের জন্য অভিযোগ বক্স স্থাপন করা হবে। যা গোপনীয়ভাবে ম্যানেজিং কমিটি মনিটরিং পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

১৮) ছাত্রীদের বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে চারুকারু-শিল্পে অভীজ্ঞ করে গড়ে তুলা হবে।

১৯) শিক্ষার্থীদের স্কাউটের মান সহ শারীরিক শিক্ষায় ধাবিত করা হবে।

২০) আধুনিক বিশে^র সাথে সমন্বয় রেখে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষকের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।

২১) বিদ্যালয়ের বার্ষিক/বিবিধ আয়-ব্যয় হিসাব স্বচ্ছতার সাথে জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে।

২২) শিক্ষার্থীদের নিরাপদ জীবন ও মানোন্নয়নের লক্ষ্যে অগ্রণী ভূমিকা রাখা হবে।

২৩) বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা হবে এবং বাল্যবিবাহের অপকারিতা সম্পর্কে অভিভাবকসহ সচেতনমূলক কর্মসূচী গ্রহণ করা হবে।

২৪) বিদ্যালয় ক্যান্টিনে মানসম্মত নাস্তা পরিবেশনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

২৫) বিদ্যালয়ের খেলার মাঠকে মিনি স্টেডিয়ামে রূপান্তর করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

২৬) বার্ষিক ক্রীড়া, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে।

২৭) বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার লক্ষ্যে সন্ত্রাস ও কিশোর গ্যাং দেশের প্রচলিত আইন মোতাবেক কঠোর হস্তে দমন করা হবে।

২৮) নিরাপত্তার স্বার্থে বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর করা হবে।

২৯) শেখ রাসেল আইসিটি ল্যাব স্থাপন করা হবে এবং শিক্ষার্থীদের আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমূলক শিক্ষায় প্রশিক্ষণ প্রদানসহ সনদ প্রদান করা হবে।

৩০) দরিদ্র শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস ও শিক্ষা উপকরণ উপহার হিসাবে দেওয়া হবে।

৩১) শিক্ষার্থীদের স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আধুনিক কৃষি/ক্ষেত/খামার করার প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উৎসাহিত করা হবে।

৩২) শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে গাড়ি ভাড়া সহনীয় মূল্যে করার জন্য সিএনজি ও টমটম সমিতির সাথে আলোচনা করা হবে।

৩৩) শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে পরিচয় পত্র/কার্ড প্রদান করা হবে।

৩৪) প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের মান যাচাই করা হবে।

৩৫) শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ম্যানেজিং কমিটি সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার সাথে ভূমিকা রাখবে।

৩৬) বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর কল্যানের লক্ষ্যে যে কোনমহুর্তে যৌক্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে এবং বাস্তবায়ন করা হবে।

৩৭) বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের পাঠদানে প্রধান শিক্ষকের সাথে সমন্বয় করে সর্বোচ্চ স্বাধীনতা প্রদান করা হবে এবং বিষয় ভিত্তিক প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা হবে।

৩৮) বিষয় ভিত্তিক পাঠদানে সফল শিক্ষকদের সম্মাননা স্মারক প্রদান সহ বিশেষ মর্যাদায় ভূষিত করা হবে।

৩৯) শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে কর্মচারীদের কর্ম ও আচার-আচরণের ভিত্তিতে বিশেষ সুবিধা প্রদান করা হবে।

৪০) শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বৈদ্যুতিক বিশেষ সুবিধা সহ ‘সুলার প্যানেল’ অথবা চাহিদা মোতাবেক জেনারেটর ব্যবস্থা করা হবে।

৪১) মেধা বিকাশের লক্ষ্যে বার্ষিক শিক্ষা সফর করা হবে।

৪২) পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের লক্ষ্যে নার্সারী সৃজন ও বৃক্ষরোপন কর্মসূচী পালন করা হবে।

৪৩) বাংলাদেশ বিনির্মানে জাতির স্রেষ্ট সন্তানদের (জীবনবৃত্তান্ত সহকারে স্মৃতি ধারণ ও লালনের) লক্ষ্যে মিনি যাদুঘর স্থাপন করা হবে।

৪৪) বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মাসিক বেতন সহনীয় পর্যায়ে করা হবে।

* আমাদের ঘোষিত প্যানেলের মধ্যে রয়েছেন-

১। জনাব, ওবাইদুল হক ছোট্টো, (২নং ব্যালট)
বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও জনদরদী।

২। জনাব, কপিল উদ্দিন সিকদার, (৩নং ব্যালট)
হলদিয়া পালং ইউনিয়নের সাবেক সফল চেয়ারম্যান মরহুম ফজলুল করিম সিকদারের সুযোগ্য সন্তান, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সমাজ সেবক ও জনদরদী।

৩। জনাব, জহির আহমদ, (৪নং ব্যালট)
বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও জনদরদী।

৪। জনাব, নজির আহমদ, (৫নং ব্যালট)
বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সমাজ সেবক ও জনদরদী।

* বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে একজন সুদক্ষ সভাপতি।

একজন একজন সুদক্ষ, যোগ্যতাসম্পন্ন ও উপযুক্ত সভাপতি নির্বাচিত করার লক্ষ্যে দল, মত নির্বিশেষে প্রাণপ্রিয় সম্মানিত অভিভাবকদের বিনয়ের সাথে অনুরোধ জানাচ্ছি যে, ব্যালট নং- ২, ৩, ৪ ও ৫ এর প্যানেলটিকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়ের সার্বিক কল্যাণের স্বার্থে বিদ্যালয়টিকে আধুনিক মডেল ও জাতীয় পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করতে উক্ত অভিভাবক সদস্যদের ভোট দিন।

  • *শুভেচ্ছান্তে*
  • এম. মনজুর আলম (মেম্বার)
  • ইউপি সদস্য, ১নং ওয়ার্ড (মরিচ্যা পালং)
  • ৩নং হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদ
  • উখিয়া, কক্সবাজার।