টেকনাফ হবে বিশ্বের সেরা পর্যটন স্পট – প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিব

গিয়াস উদ্দিন ভুলু,কক্সবাজার জার্নাল •


প্রাকৃতিক দৃর্শ্যেঘেরা পর্যটন নগরী টেকনাফের অর্থনৈতিক অঞ্চল সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক ও নাফনদীর উপর জালিয়ার দ্বীপ ঘুরে দেখেছেন প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিব ড.আহমদ কায়কাউস।

সোমবার বেলা ১২ টার দিকে টেকনাফের সাবরাং ট্যুরিজম পাকে পৌছেন। এসময় সেখানে বাস্তবায়নধীন প্রকল্পগুলো পজেক্টের মাধ্যমে উপস্থাপনা করেন বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল (বেজার) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউছুফ হারুন।

পরে তিনি দুপুরে টেকনাফ সদর বিজিবির চৌকির ঘাট থেকে স্পীড বোটে জাদিমুরাস্থল নাফনদীর বুকে জেগে উঠা অর্থনৈতিক অঞ্চল জালিয়ার দ্বীপ ঘুরে দেখেন।

এসময় উপস্থিতি ছিলেন, মহাব্যবস্থাপক হাসান আরিফ, বিভাগীয় কমিশনার মো.কামরুল হাসান, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ, টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. ফয়সল হাসান খান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.পারভেজ চৌধুরী, মডেল থানার ওসি হাফিজুর রহমান, সহকারি কমিশনার ভূমি এরফানুল হক চৌধুরীসহ বিভিন্ন দফতরের উধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেছেন,
সীমান্তে উপজেলা টেকনাফে মানুষ যা চিন্তা করেনি সেসব প্রকল্প এখানে চলমান রয়েছে। এক কথায় টেকনাফ হবে বিশ্বের শ্রেষ্টতম পর্যটন নগরী। শুধু টেকনাফ নই, সরকার গুটা দেশে পর্যটন বিকাশে বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ চলছে। এসব কাজ সম্পন্ন হলে মানুষের কর্মসংস্থার সুযোগ বাড়বে।

এ অঞ্চলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বেজা নয়নাভিরাম মেরিন ড্রাইভ সমুদ্র সৈকতের তীরে এবং নাফনদে পর্যটন অঞ্চল জালিয়ার দ্বীপ ও সাবরাং টরিজম পার্কে প্রকৃতি ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষনসহ মাস্টারপ্ল্যানের মাধ্যমে উন্নয়ন কাজ চলছে।

নীল জলরাশী এ অঞ্চল দৃশ্যমান হলে পর্যটকদের স্থান দখল করে নিবে। পরে বিকেল পৌনে পাচঁটার দিকে মুখ্য সচিব কক্সবাজারের উদ্দেশে টেকনাফ ত্যাগ করেন।