শামীমুল ইসলাম ফয়সাল, উখিয়া • ভারতের জম্মু-কাশ্মীর থেকে পালিয়ে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রবেশের সময় একই পরিবারের ৬ জন রোহিঙ্গাকে আটক করেছে ক্যাম্পে আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে নিয়োজিত ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। ১৩ মে শুক্রবার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রবেশের মুখে চেকপোস্টে তাদেরকে আটক করা হয়। ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক পুলিশ সুপার
হুমায়ুন কবির জুশান, উখিয়া : ক্যম্পে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তার বেষ্টনির ভেতর রাখতে কাটা তারের বেড়া দেয়া হয়েছে। এই কাটা তার ভেদ করে নানান কৌশলে রোহিঙ্গারা বেরিয়ে আসছে। রোহিঙ্গা শিবিরে দেশি-বিদেশি ২১০ টি এনজিও কাজ করছে। এমনিতেই কক্সবাজার, উখিয়া-টেকনাফ পর্যটন এলাকা। সাথে রোহিঙ্গাদের কারণে ক্যাম্পে আসা-যাওয়া করে শত শত এনজিওর গাড়ি। ফলে
সমীর কুমার দে : হঠাৎ করেই ডিবি লেখা জ্যাকেট গায়ে একদল লোক কারও বাড়িতে হাজির। আসল না নকল ডিবি, এটা বুঝে ওঠার আগেই ঘরে ঢুকে পড়ছে বা কাউকে ধরে গাড়িতে তুলে নিচ্ছে। আবার ব্যাংক থেকে টাকা তোলার পর গাড়িতে তুলে নিচ্ছে ডিবির জ্যাকেট গায়ে থাকা ঐ লোকগুলো। এরপর ডিবি অফিসে
নাজিম মুহাম্মদ : মিয়ানমারের নাগরিক ওমর আকবর। কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা। নিয়ম অনুযায়ী ওমরের ক্যাম্পের বাইরে যাবার কথা নয়। বাস্তবতা হলো ওমর (৫১) ক্যাম্পে বসবাস করেন না। থাকেন টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া গ্রামের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে। ওমরের ছেলে রশিদ মিয়া (২৮) থাকেন বাবার সাথে। পিতা পুত্র দু’জনই মানবপাচারে অভিযুক্ত। ওমর
আবদুল কুদ্দুস, কক্সবাজার : সড়কের পূর্ব পাশে উঁচু পাহাড়, পশ্চিম পাশে পাথুরে সৈকত পাটোয়ারটেক। ঈদের ছুটিতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভ্রমণে আসা পর্যটকেরা ভিড় জমাচ্ছেন এ সৈকতে। স্থানীয় লোকজন বলছেন, পাটোয়ারটেক সৈকত দেখতে অনেকটা বঙ্গোপসাগরের মধ্যে অবস্থিত আট বর্গকিলোমিটার আয়তনের প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিনের মতোই। সৈকতজুড়ে গোলাকৃতির পাথরখণ্ড। পর্যটক টানছে পাহাড়কূলের
বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের চার কিলোমিটার এলাকা অন্তত ৫০ হাজার পর্যটকে প্রায়ই ঠাসা থাকে। এ চার কিলোমিটার এলাকার বালুচরে পা ফেলার যেন জো থাকে না। সৈকতের লাবনী পয়েন্ট, সিগাল,সুগন্ধা পয়েন্ট ও দক্ষিণ দিকের কলাতলীর নিসর্গ পয়েন্টেও হাজার হাজার পর্যটকের সমাগম থাকে সবসময়। এসব পয়েন্টে সাগরের ঢেউগুলো জোয়ারের সময় স্বাভাবিকের
বিশেষ প্রতিবেদক • আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও সহযোগীদের দিয়ে সম্মেলনও নয় নির্বাচনে মনোনয়নও নয়। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার এমন নির্দেশনায় নড়েচড়ে বসেছেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। রামু উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করায় কেন্দ্রিয় নির্দেশে ইতোমধ্যে রামু উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন স্থগিত
মুহিবুল্লাহ মুহিব, নিউজ বাংলা : কক্সবাজারের একটি ইউনিয়নে গৃহহীন হিসেবে যে ১৮ জনকে ঘর দেয়া হয়েছিল, তাদের মধ্যে কেবল তিনজন সেই ঘরে থাকছেন। বাকি ১৫টি ঘরে তালা দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। ঘরগুলো সম্পদশালীরা বরাদ্দ নিয়ে এর কয়েকটি বিক্রি করেছেন, কেউ আবার ভাড়া দিয়েছেন আবার কেউ
আবদুল কুদ্দুস : কক্সবাজারে সমুদ্রসৈকতে এখন লাখো পর্যটকে ভরপুর। পর্যটকেরা সমুদ্রের লোনাজলে শরীর ভেজানোর পাশাপাশি আশপাশের দোকানপাটে গিয়ে কেনাকাটাও সারছেন। কেনার তালিকার শীর্ষে আছে শুঁটকি মাছ ও শামুক-ঝিনুক দিয়ে তৈরি রকমারি পণ্য। ঈদের ছুটির গত পাঁচ দিনে সৈকত ও আশপাশের পাঁচ শতাধিক দোকানে বেচাবিক্রি হয়েছে প্রায় আড়াই কোটি টাকার শামুক-ঝিনুকের
কক্সবাজার প্রতিনিধি • কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক টিমের প্রধান ও সদস্য সচিব করা হয়েছে আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কৃত নৌকা বিরোধী মাহাবুবুর রহমান মাবু ও আবুল কালাম শিকদার আবুকে। এছাড়া টিমের উপপ্রধান করা হয়েছে আরেক নৌকা বিরোধী মোর্শেদুর রহমান চৌধুরী টিটুকে। ২০১০ সালের উপজেলা নির্বাচনে এই তিন নেতা
বাংলা ট্রিবিউন : কক্সবাজার শহরের ৪০ স্থানে অন্তত ৫২টি সিসি ক্যামেরার মধ্যে বেশির এখন অকেজো। এ কারণে শহরের বিভিন্ন এলাকায় চুরি-ছিনতাই ও খুনসহ বেড়েছে নানা অপরাধ। এসব অপরাধ নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে জেলা পুলিশ। ২০১৮ সালে পর্যটন শহর কক্সবাজারে অপরাধ কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা (সিসিটিভি) স্থাপন করা হয়েছিল। গত বছরের
কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে আটক এসব রোহিঙ্গা শিশুদের কারও মা নেই,কারও বাবা নেই। কিন্তু শরনার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া চার শতাধিক রোহিঙ্গা শিক্ষার্থী ও নারী গত ৪মে তারা হঠাত কেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে চলে আসল। জানা যায়,প্রতিটি ক্যাম্পের প্রবেশমুখে এপিবিএন পুলিশের তল্লাশি চৌকি। এসব তল্লাশি চৌকি অতিক্রম করে কিভাবে বিপুল সংখ্যক
সালাহ উদ্দিন জসিম, জাগো নিউজ : জোর যার নিয়ন্ত্রণ তার— এই স্টাইলে চলছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। দলটির তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত নেতারা জড়িয়ে গেছেন নিজস্ব বলয় গড়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায়। দলের সিনিয়র নেতাদের নামে প্রকাশ্যে বিষদগার, নেতাকর্মীদের সভার মধ্যে মারধর কিংবা ক্ষমতার দম্ভ প্রকাশ নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। দলের রীতিনীতি,