দীর্ঘ চারমাস যাবত পর্যটন সেক্টর বন্ধ রয়েছে। হোটেল, গেস্ট হাউস, রেস্টুরেন্ট, বার্মিজ মার্কেট, বীচে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, টমটম, সিএনজি অন্যান্য পরিবহনসহ সার্বিক সব কিছুই পর্যটক নির্ভর। এই সেক্টরে ক্ষতির পরিমাণ হাজার কোটি টাকা। এখানে ট্যুরিস্ট আসলেই সবারই আয় রোজগার ভালো হয়। এখাত থেকে সরকার মোটা অংকের রাজস্ব আদায় করে থাকে। দীর্ঘদিন
আমাদের দেশে ডাক্তারের ব্যবস্থা পত্র ছাড়া অনেক ফার্মেসীতে প্রায় সব ধরনের ঔষধ পাওয়া যায়।নিজের ইচ্ছে মতো ঔষধের দোকান থেকে ঔষধ কিনে খেয়ে নিলেন। কিন্তু আপনি কি জানেন? ক্ষতিটা আপনার-ই হলো।এটা কখনো কেউ সহজে ভাবে না। যেসব ঔষধ ব্যবস্থাপত্র ছাড়া সেবন করা যায় সেগুলোকে বলা হয় ওভার দ্যা কাউন্টার ড্রাগ বা
ছৈয়দ আহমদ তানশীর উদ্দীন ◑ কেউ হাসপাতালে সেবা নিতে এসে আবার নতুন কোন রোগে আক্রান্ত হওয়া উচিত নয়। তবুও বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর কয়েকশ মিলিয়ন মানুষ স্বাস্থ্য সেবা সম্পর্কিত সংক্রমন ( health care-associated infections সংক্ষেপে HAIs বলা হয়) দ্বারা আক্রান্ত হয়। অথচ যার বেশীরভাগ প্রতিরোধযোগ্য। কোন দেশ এমনকি সর্বাধিক উন্নত স্বাস্থ্যব্যবস্থা বা
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত নিরবে বসে গোধূলির আবিরে রাঙা অস্তায়মান লাল সূর্য দেখতাম। দিনের শেষে থেমে আসতো চারপাশের কর্মকোলাহল। প্রকৃতিতে নেমে আসতো অন্যরকম এক প্রশান্তি। সারা মাস কর্মব্যস্ততার পর কিছু দিন ছুটি নিয়ে ঘরে ফেরার স্বপ্ন। তখন বলতাম দেখি মন ফ্রেশ করে আসি বলে নামতাম বিশাল সমুদ্রের কিনারায় । দিন শেষে
‘করোনায় শেষ পর্যন্ত চাকরি হারাতে’ হলো এমন কষ্টের কথা জানালেন, কক্সবাজারের উদীয়মান সংগীত শিল্পী এবং সংবাদকর্মী সাইফুল ইসলাম বাপ্পা। এমনিতে করোনা পজিটিভ, অন্যদিকে এই দুঃসময়ে স্কুলের চাকরি ও গেলো! আমি রীতিমতো অবাক হচ্ছি কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তে। পাঁচজন শিক্ষক ছাটাই করা হলো। যারা বিপদের বন্ধু হিসেবে ছিলো, তারা সুসময়ের বন্ধু হয়ে
শিশুদের বর্ণমালার বইগুলোতে বর্ণ গুলোর খাদ্যের প্রাথমিক জ্ঞান সম্পর্কিত বিষয় অর্ন্তভুক্ত করা জরুরি। সাধারণত আমাদের মানুষগুলোর প্রাথমিক জ্ঞান থাকে না৷ যেমনঃ সুষম খাদ্য, ভিটামিন, খাদ্য উপাদান প্রভৃতি সর্ম্পকে জানাটা অবশ্যক। ফলে মানুষ নিজের পুষ্টি নিজে নিশ্চিত করতে পারে।এবং খাবারের তালিকা তৈরির সময় সম্যখ জ্ঞান কাজে লাগাতে পারে। যেমন বর্নমালার বই
প্রেস বিজ্ঞপ্তি ◑ চট্টগ্রামের সিনিয়র সাংবাদিক রোটারীয়ান কাজী আবুল মনসুর রোটারী ক্লাব অব চট্টগ্রাম রয়েলস এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। পেশাগতভাবে তিনি একজন সাংবাদিক। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের দুু’বার সিনিয়র সহ সভাপতি, একবার সহ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সাংবাদিক সংগঠন চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি। কাজী আবুল মনসুর
২০১৭ সালের আগস্টে রোহিঙ্গাদের আগমনের প্রায় শুরু থেকেই আমরা কক্সবাজার সিএসও এনজিও ফোরামের (সিসিএনএফ) মাধ্যমে স্থানীয় সুশীল সমাজ, সমাজভিত্তিক ও বেসরকারি সংস্থাসমূহ রোহিঙ্গা ত্রাণ কর্মসূচিতে স্থানীয়করণের দাবিতে ঢাকায় এবং কক্সবাজারে বেশ কিছু সেমিনার এবং সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছি। স্থানীয়করণের মানে কোনওভাবেই স্থানীয় সমাজে বা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সঙ্গে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের একত্রীকরণ
হাসান আল মাহমুদ ◑ ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় প্রায় সব দেশেই সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের সঙ্গে মিলেমিশে বসবাস করতে চাইলেও সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়কে তা চাইতে দেখা যায় না। বরং সংখ্যালঘু সমাজকে কোণঠাসা করে রাখতেই তাদের তৎপর দেখা যায় পৃথিবীর সব দেশেই। তেমন ঘটনাই ঘটছে মিয়ানমার, চীন ও কাশ্মীর ও অন্যান্য দেশে। ফলে
কর্মজীবন থেকে বিদায়ের স্মৃতি কখনো সুখের, কখনো দুঃখের। নানা স্মৃতি বুকে নিয়ে এই বিদায় মনে করিয়ে দেয়, মানুষের জীবন খুবই ছোট। একসময় তাকে সব কিছু ছেড়ে চলে যেতে হবে। মৃত্যুর পরে মানুষকে স্মরণীয়-বরণীয় করে রাখবে তার কাজ। ধনে নয়, মানে নয়, খ্যাতিতেও নয়; কর্মেই মানুষের পরিচয়। বিদায় নিয়ে স্যারের অনেক
অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল (যেমনঃ এন্টিবায়োটিক, এন্টিফাংগাল) এটি শুধুমাত্র প্রতিরোধী ক্ষুদ্র অণুজীবের (যেমনঃ ব্যাকটেরিয়া,ছত্রাক) বিস্তারকে হ্রাস করতে পারে শুধু সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের মাধ্যমে। যার চিকিত্সার জন্য অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল ওষুধ দরকার শুধুই সেসব ক্ষেত্রে ঐসব ঔষধ প্রয়োগ জরুরী কিন্তু ভাইরাল ইনফেকশনগুলির জন্য ঘন ঘন antimicrobial ওষুধের অপব্যবহার বন্ধ করা প্রয়োজন। বর্তমানে আরেকটি জিনিস লক্ষ্য করা
জীবনের সাথে লড়াই চলছে সে অনেক আগ থেকে। সবশেষে বিগত বার বছর ধরে কাজ করে চলছি প্রিয় সংগঠন কোস্ট ট্রাস্টের সাথে। সম্প্রতি মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছি। মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হলো। প্রতিটি দিন প্রতিটি মিনিট বঁচে থাকার আকুল প্রার্থনা কাজ করছিল মনে প্রাণে। ১৭-১৮ জুন ২০২০খ্রি: দুইদিন
ডাঃ শাহজাহান নাজির ◑ তারা ৬০ জন কক্সবাজারের তরুণ যুবক, তারা একটা ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে, যা সফল হলে সারা বাংলাদেশের জন্য কভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে রোল মডেল হতে পারে। তারা এখানে সম্পুর্ন স্বেচ্ছায়, নিজের পকেটের টাকা দিয়ে সব করতে যাচ্ছে। তাদের কে কিছুই দেয়া হয়নি তারপর ও তারা এগিয়ে আসছেন। তারা কি