সময় দ্রুত চলে যাচ্ছে। সময়ের সাথে তথা কালের বিবর্তনে আমাদের চিন্তা চেতনারও পরিবর্তন হয়। আজ যা আমার বলে চিন্তা করছি কালের স্রোত ধারায় তা অতীত হয়ে যাবে। যাকে নিয়ে আমার বেঁচে থাকার আকুতি সেই অবলম্বন আমাকে ত্যাগ করে চলে যেতে পারে। যেখান থেকে আয়ের উৎস দেখি সে উৎস ধ্বংস হয়ে
মোস্তাক আহমেদ। বয়স ৪৩। চট্টগ্রামের পাহাড়তলিতে জম্মস্থান। একজন বেসরকারি চাকরীজিবী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেন। শুধু নিজেকে নয় কক্সবাজার জেলার শত শত বেকারের কর্মসংস্থানে ভুমিকা ছিল তার। উখিয়ার কর্মসংস্থান ত্যাগ করে পাড়ি দিচ্ছে নতুন কর্মসংস্থলে। তাঁর বিদায় বেলায় আপন করে নেয়া মানুষগুলো স্নেহভরা স্মৃতিগুলোতে বারবার নাড়া দিবে। গ্রামে ও কর্মস্থলে বেকারত্ব
গতকাল ১২ই আগস্ট ছিলো আন্তর্জাতিক যুব দিবস। প্রতি বছর আমাদের দেশে দিবসটি বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করা হয়। যুব দিবসে যুবকদের প্রতি আমার একটি শর্ট মেসেজ, একটি দেশের প্রাণ হলো যুবশক্তি, যুবশক্তিই পারে দেশকে শীর্ষে নিয়ে যেতে। কারণ যুব সমাজ বলবান,আত্মবিশ্বাসী, সৃজনশীল, উৎপাদনশীল শক্তি, তাদের আছে স্বপ্ন, আছে নতুনের প্রতি
পহেলা আগষ্ট থেকে সপ্তাহব্যাপী মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালিত হচ্ছে। বাংলাদেশে ২০১০ সাল থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এ দিবস পালিত হয়ে আসছে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল “মাতৃদুগ্ধ দানে সহায়তা করুন স্বাস্থ্যকর পৃথিবী গড়ুন।” বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে কৃষি নির্ভর হওয়ায় আমাদের দেশে পূর্ণ ২বছর দুগ্ধপান করা হয়ে থাকে তবে ইদানিংকালে আর্থসামাজিক উন্নয়নের ফলে মাতৃদুগ্ধের
স্টাফ রিপোর্টার ◑ সময় বড়ই অদ্ভুত! কখন যে কি হয়ে যায় কেউ জানে না। টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশের কথাই ধরা যাক না কেন? তিনি কী ভেবেছিলেন কারাগার হবে তার ঠিকানা। নানা কসরত করেছেন। কিন্তু রেহাই মেলেনি। শেষ পর্যন্ত অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা সিনহা মো. রাশেদ হত্যায় জড়িয়ে গেছেন। এখন
ওসি প্রদীপের উপর রিপোর্টের বন্যা বয়ে যাচ্ছে এখন দেশে। আগে হয়েছে বাটপার সাহেদের উপর, তার আগে পাপিয়ায় উপর, তার আগে সম্রাটের …। সবগুলো ঘটনা ঘটেছে তারা গর্তে পড়ার বা গ্রেফতার হওয়ার পর। প্রশ্ন তোলা হচ্ছে এদের বিরুদ্ধে আগে রিপোর্ট করা হয়নি কেন? আধামরা সাপকে পেটানো কি সাংবাদিকদের কাজ? আমি মনে
আজ লিখছি জীবন যুদ্ধে হার না মানা কয়েক জনের গল্প। কয়েক জন বীর যোদ্ধার গল্প। আমাদের বিনা বেতনে মানব সেবা করার গল্প। আমাদের সমাজ পিছিয়ে পড়া নিয়ে স্বপ্ন দেখার গল্প। এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ের গল্প। বিশ্ব জুড়ে মহামারী কোভিড ১৯ বা করোনার থাবায় পুরো পৃথিবী স্তদ্ধ। মানুষের মৃত্যুর আহাজারী আর
ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর পবিত্র ঈদুল আযহা বছর ঘুরে আবারও ফিরে এসেছে আমাদের মাঝে। ঈদ উল আযহার অপর নাম কোরবান। আর কোরবানীর মূল কথা হলো ত্যাগ। আসুন ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ব, সৌহার্দ ও ভালবাসায় সুন্দর করে তুলি নিজেকে, পাশাপাশি নিজের চারপাশের এ সমাজ ও দেশকে। লোক দেখানো কোরবানীর মনোভাব
কুরবানি হলো উৎসর্গ, বিসর্জন, আত্মত্যাগ ও নৈকট্যলাভ। আল্লাহর নামে জিলহজ মাসের দশম হতে দ্বাদশ দিনে ঈদুল আযহায় সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ নিজ সাধ্যমত পশু কোরবানির মাধ্যমে এ উৎসর্গে শরিক হয়ে করে থাকেন। ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত আনন্দ। পবিত্র ঈদুল আযহা এ শিক্ষাই আমাদের দেয়। এ শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ ও
কখনও কখনও কোনো শ্রমিক যথাপ্রাপ্য পারিশ্রমের চেয়েও কম পারিশ্রমিকে কাজ করতে বাধ্য হয়ে সম্মতি প্রদান করলেও মালিকের অপরিহার্য কর্তব্য তার যথার্থ পারিশ্রমিক প্রদান করা। আল্লাহ্তাআলা বলেন, “প্রত্যেকের জন্য তাদের কাজ অনুসারে মর্যাদার স্তর; তাদের কাজের প্রতিফল তাদের দিয়ে দেয়া হবে এবং তাদের প্রতি অবিচার করা হবে না” (সূরা আহ্কাফ, :
রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ৩ বছর হতে চলেছে অল্প কিছুদিন পরেই। ৩ বছর আগে মায়ানমারে পুলিশ চৌকিতে হামলার জের ধরে রোহিঙ্গাদের উপর শুরু হয় সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে বর্বর নির্যাতন। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় তাদের ঘরবাড়ি আর নির্বিচারে হত্যা করা হয় অনেককেই।প্রাণ বাঁচাতে স্রোতের মত অনুপ্রবেশ করতে থাকে বাংলাদেশে। বিভিন্ন এনজিও সংস্থার তথ্যমতে এ
আমার মনটা কখনো নরম, কখনো গরম আবার কখনো স্তব্ধ। বারবার হয়ে যায় মৃত্যুযাত্রী। এ যেন ক্লান্তিময় এক দিনের সূচনা। মনের উদ্বেগকে কোনভাবেই মন থেকে আলাদা করা যাচ্ছে না এতোদিন, বৃথা চেষ্টা মাত্র। চাপা কান্না আর শত কষ্টের ভারে বাতাস যেন ক্রমশ ভারী হয়ে আসছে। স্পষ্টতই উপলব্ধি করছি এ মুহূর্তে