দীপক শর্মা দীপু – নিজ দেশে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে মানবিক আশ্রয় পাওয়া রোহিঙ্গারা ক্রমশ দেশের বিষফোঁড়া হয়ে উঠছে। ইয়াবা, মানব পাচার ও হাটবাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরের অভ্যন্তরে একাধিক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বাড়ছে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা। চলছে অস্ত্রের মহড়াও। বাড়ছে খুণ, অপহরণ, ধর্ষণসহ নানা অপরাধও।
আবদুল্লাহ আল আজিজ, কক্সবাজার জার্নাল উখিয়া উপজেলার উত্তর পুকুরিয়ার জাহালিয়া মোরা গ্রামের বহু বছরের পুরনো হাসপাতাল সড়কটি দখল করার অভিযোগ উঠেছে একটি প্রভাবশালী মহলের বিরুদ্ধে। সড়কটিতে স্থাপনা নির্মাণ হলে এলাকাবাসী, পথচারী ও স্কুলগামী শত শত শিক্ষার্থীর চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে। এতে জনগণের ভোগান্তি বাড়বে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। এলাকাবাসীর পক্ষে
উখিয়া হলদিয়া পালং রুমখা চৌধুরী পাড়ার তরুণ ব্যবসায়ি সোহেল মাহমুদ চৌধুরী (২৭) আর নেই। । তিনি আজ ২২ আগষ্ট চট্টগ্রাম সিএসসিআরে ২টার সময় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেছেন (ইন্নালিল্লাহি… রাজেউন)। ব্রেইন স্ট্রোক জনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। সোহেল মাহমুদ চৌধুরী পাড়ার কামাল উদ্দিন চৌধুরী (খুলূ)’র ২য় পুত্র। মৃত্যুকালে স্ত্রী
কোন রোহিঙ্গা মিয়ানমার ফিরতে রাজি না হওয়ায় আজ প্রত্যাবাসন হচ্ছেনা বলে জানিয়েছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোঃ আবুল কালাম দীর্ঘ আলোচনা, আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের পর বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত মিয়ানমারে ফিরতে কোনো রোহিঙ্গা রাজি হয়নি বলে জানিয়েছেন শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো.
শফিক আজাদ, উখিয়া : রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য প্রস্তুত বাংলাদেশ-মিয়ানমার। এ নিয়ে উভয়দেশের ট্রানজিট ক্যাম্প গুলোকে তৈরী করা রাখা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২২ আগস্ট (আজ বৃহস্পতিবার) রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আর কোন বাধা নেই। তবে একটি মহল প্রত্যাবাসন ঠেকাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। দ্বিতীয় বারের মত
ডেস্ক রিপোর্ট – সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আজ ২২ আগস্ট বৃহস্পতিবার থেকেই বহুল আলোচিত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। গত বছরের ১৫ নভেম্বর প্রত্যাবাসন শুরুর চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ২২ আগস্ট আবারও প্রত্যাবাসন শুরুর দিন ঠিক করেছে। রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায় ফিরতে রাজি হলেই কেবল বাংলাদেশ তাদের পাঠাতে চায়।
নিজস্ব প্রতিবেদক : উখিয়ায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এএসআই মোঃ শামীম ভূইয়ার নেতৃত্বে উখিয়া থানার একদল পুলিশ অভিযান চালিয়ে গাজাসহ স্বামী-স্ত্রীকে আটক করেছে। বুধবার সকাল ১০টার দিকে কোর্টবাজার-সোনারপাড়া রাস্তার পাশ্বে জুম্মাপাড়া রাস্তার মাথা থেকে তাদের আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ১কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। আটককৃতরা হলেন- উপজেলার জালিয়াপালং
শাহীন মাহমুদ রাসেল : গত ২৫ আগষ্ট মিয়ানমার সেনাবাহিনী রোহিঙ্গা অধ্যুষিত রাখাইনে অভিযান শুরু করে। সেই থেকে এ পর্যন্ত ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা এসেছে বাংলাদেশে। তাদের ফিরিয়ে নেয়ার কোনো উদ্যোগ না নিয়ে কার্যত বরং ছলচাতুরিতেই দুই বছর পার করেছে মিয়ানমার। তিন ধরনের বৈরী চাপের মুখে পড়ে পরিত্রাণের আশায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের
বিশেষ প্রতিবেদক : ভোটার তথ্য হালনাগাদ কার্যক্রমে কক্সবাজারের উখিয়ায় আগ্রহী ও উপযুক্তদের বিভিন্ন ভাবে হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে। ভোটার হওয়ার উপযোগী শত শত লোকজনদের এ ঘাট থেকে ও ঘাটে নানা শর্তের বেড়াজালে পড়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত বিশেষ এলাকা হওয়ায় কথিত রোহিঙ্গাদের ঠেকাতে কঠোরতা অবলম্বন করা
আবদুল্লাহ আল আজিজ, কক্সবাজার জার্নাল ডটকম উখিয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী ঘুমধুম দিয়ে পাচার করার সময় বিজিবির জালে আটকা পড়েছে ৪০ হাজার নিষিদ্ধ ইয়াবা বড়ি। সোমবার (১৯ আগষ্ট) রাত ১১টার দিকে জেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের রেজু দক্ষিণ আমতলীস্থ বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ৩৯ নম্বর পিলার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। ৩৪ বিজিবি এক মেইল বার্তায় জানায়,
বিবিসি : বাংলাদেশে এখন যে এগারো লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী আছে, তার বড় অংশই বাংলাদেশে প্রবেশ করা শুরু করেছিলো ২০১৭ সালের ২৫শে অগাস্ট। এরপর জাতিসংঘসহ নানা সংস্থার নানা উদ্যোগের পর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সরকারের আলোচনায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সিদ্ধান্ত হয়েছিল। ২০১৮ সালের ২৩শে জানুয়ারি প্রত্যাবাসন শুরুর কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা
এইচএম এরশাদ, জনকণ্ঠ মিয়ানমারে রাখাইন রাজ্যের নাগরিক রোহিঙ্গা। ওই জাতিগোষ্ঠী যে কোন অজুহাতে একবার বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ বা আশ্রয় গ্রহণ করতে পারলেই হলো। ওপারে থাকা স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা, অবৈধ কারবার ও প্রবাসে থাকা রোহিঙ্গাদের পরামর্শে বিদেশী অর্থ এনে সহজে ধনী বনে যায় দেশে। ইতোমধ্যে পুরনো রোহিঙ্গা নেতাদের কেউ কেউ বড়
দীপক শর্মা দীপু – নিজ দেশে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে মানবিক আশ্রয় পাওয়া রোহিঙ্গারা ক্রমশ দেশের বিষফোঁড়া হয়ে উঠছে। ইয়াবা, মানব পাচার ও হাটবাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরের অভ্যন্তরে একাধিক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বাড়ছে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা। চলছে অস্ত্রের মহড়াও। বাড়ছে খুণ, অপহরণ, ধর্ষণসহ নানা অপরাধও। 
