হুমায়ুন রশিদ,টেকনাফ : টেকনাফে নিয়োজিত আইন-শৃংখলা বাহিনীর অব্যাহত মাদক বিরোধী অভিযানে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। বন্দুক যুদ্ধ, আটক ও ভ্রাম্যমান আদালতে সাজা প্রদান কার্যক্রম চলমান থাকার পরও অনেকে এই অপকর্মে সম্পৃক্ত রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, টেকনাফ সীমান্ত জনপদের বিভিন্ন স্থানে স্বঘোষিত কতিপয় জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক দলের পদবীধারী নেতা,
ডেস্ক নিউজ – দেশজুড়ে মাদকবিরোধী অভিযান শুরুর পর কক্সবাজারের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে মাদক পাচার কিছুটা কমেছিল। তবে সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সে অভিযান শিথিল হয়ে পড়ায় ফের এ জেলার টেকনাফসহ অন্য সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা ও অন্যান্য মাদকদ্রব্যের পাচার বেড়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বলছে, ইয়াবাসহ অন্য মাদকদ্রব্যের পাচার বাড়ায় তারা হার্ডলাইনে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।
সায়িদ আলমগীর : পবিত্র ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদের বাকি আর মাত্র তিন সপ্তাহ। ঈদকে সামনে রেখে সপ্তাহ খানেক পরই বসবে পশুর হাট। কোরবানিতে চাহিদা অনুসারে দেশীয় পশুর যোগান হয় না। তাই চাহিদা মেটাতে প্রতিবেশী দেশ ভারত ও মিয়ানমার থেকে আমদানি হয়ে থাকে নানা আকারের পশু। প্রতি বছরের মতো এবারও
টেকনাফ প্রতিনিধি-টেকনাফে ৪ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই জনকে আটক করেছে টেকনাফ থানা পুলিশ। টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি রনজিত কুমার বড়ুয়া জানায়, ৩০ শে জুলাই সোমবার রাত ১০ টার দিকে তার নিদের্শে এস আই মহির উদ্দীন, এস আই নাজিম উদ্দীন ও এস আই দীপাঙ্কর এর নেতৃত্বে একটি বিশেষ দল
ডেস্ক নিউজ – মন ভাল নেই মহম্মদ ইলিয়াসের। পুলিশ অক্টোবর মাস থেকে গরু খোঁজা খুঁজছে তাঁর সদ্য বিবাহিত বন্ধু রুবেল (নাম পরিবর্তিত)-কে। স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বছর ছাব্বিশের রুবেল। ‘‘সে কোথায় আছে, কী করছে— কিছুই জানি না। এলেই পুলিশ ওদের ধরবে,’’ বলেন ইলিয়াস। পুলিশের হাতে যে তাঁরা কোথাও ধরা পড়েননি, সেটা-ও
হুমায়ুন কবির জুশান,উখিয়া : যেনতেনভাবে সংস্কার আর অতিবৃষ্টিতে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের বেহাল দশা। প্রায় ৪০ শতাংশই ভাঙা। কোথাও কোথাও চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। অথচ আর কদিন পরেই ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। লাখ লাখ মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ করতে বিভিন্ন গন্তব্যে যাবেন। এসব ভাঙা সড়ক পাড়ি দিতে তাদের পোহাতে হবে চরম
ডেস্ক রিপোর্ট- বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গত এক বছরে কক্সবাজারের বিভিন্ন থানায় অন্তত ৫০০ মামলা হয়েছে। মাদক ব্যবসা ও পাচার থেকে শুরু করে খুন, ধর্ষণ, অপহরণ, চুরি, ডাকাতি ও অস্ত্র মামলাও এর মধ্যে রয়েছে। এসব মামলার আসামি প্রায় এক হাজার। সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে মাদকের। এরপর খুনের। কক্সবাজার জেলা পুলিশ
টেকনাফ প্রতিনিধি – কক্সবাজারের টেকনাফের রাজারছড়া উপকূলীয় এলাকা থেকে ভাসমান অবস্থায় এক জেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে স্থানীয়রা। তার নাম আলী হোসেন (৩০)। গতকাল শনিবার সকালে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। আলী টেকনাফের সাবরাং মুন্ডার ডেইল গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তার বাবার নাম মৃত ফজল আহমদ। বিষয়টি নিশ্চিত করে মুন্ডার ডেইল সোনারতরী মৎস্যজীবি
কক্সবাজার জার্নাল – ইয়াবা পাচারের দায়ে টেকনাফের দুই ইয়াবা ব্যবসায়ীকে পাঁচ বছর ৫ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন কক্সবাজারের একটি আদালত। একই সঙ্গে তাদের দুই হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কক্সবাজার যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ (প্রথম) আদালতের বিচারক সৈয়দ মাহমুদ ফখরুল আবেদীন এ রায়
পিএন২৪ : মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়াও নানা বৈধ-অবৈধ পেশায় জড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় অপরাধীদের সঙ্গে যোগসাজশে অস্ত্র ও মাদক পরিবহন, মানব পাচার, চুরি, ডাকাতি, অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়সহ নানা কাজে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েছে। তারা রিকশা-ভ্যান চালানো, শাকসবজি, তরকারি বিক্রি, মাছ, মুরগির দোকানসহ বিভিন্ন স্টেশনারি দোকান পরিচালনা করছে। তাদের অধিকাংশ
এইচএম এরশাদ : টেকনাফ ও উখিয়ায় আশ্রিত রোহিঙ্গাদের আরএস ও অস্ত্র-কিরিচ, ডিজিটাল ব্যানার ও ফেস্টুন সরবরাহ করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বহু আরএসও ক্যাডার রোহিঙ্গা শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে বলে জানা গেছে। তারা রাতের বেলায় ক্যাম্পে খোলা মাঠে যুবকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। রোহিঙ্গাদের নিয়ে শক্তিশালী কমিটি গঠন করেছে আরএসও। নিজস্ব গোয়েন্দা হিসেবে
নিজস্ব প্রতিবেদক – রোহিঙ্গারা বন থেকে জ্বালানী সংগ্রহ করায় সামাজিক বনায়ন উজাড় হচ্ছে। প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা শতশত রোহিঙ্গা রোহিঙ্গা নিকটস্থ বনসম্পদ ও অংশিদারিত্বের ভিত্তিতে গড়ে তোলা সামাজিক বনায়নের মুল্যবান গাছ-গাছালি নির্বিচারে কর্তন করে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করছে। তারা সামাজিক, পশুখাদ্যও এসআর নামের সরকারি অংশিদারিত্বের বাগানে রাতের অন্ধকারে নির্বিচারে কর্তন করে ক্যাম্পে বিক্রি
পিএন২৪ ডেস্ক : প্রতিদিনই বাড়ছে কক্সবাজার-টেকনাফ সীমান্তবর্তী এলাকার আভ্যন্তরীণ জননিরাপত্তা ঝুঁকি। দশ লাখের বেশি শরণার্থী রোহিঙ্গার চাপ এবং রোজই লক্ষ লক্ষ পিস ইয়াবার চালানের তোড়ে ভেঙে পড়ছে দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশে স্বাভাবিক জনজীবন। ‘স্থানীয় মানুষের চেয়ে বহিরাগতের সংখ্যা কোনও এলাকায় বেড়ে গেলে নানা রকমের ঝুঁকি সৃষ্টি হবেই। কক্সবাজার অঞ্চলে এখন তেমনই হচ্ছে,’ বলেন স্থানীয় কলেজ শিক্ষক