শফিক আজাদ, উখিয়া : রোহিঙ্গা শিবিরে দিন দিন বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড। এসব অপরাধে জড়িত রয়েছে ক্যাম্পে একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ। যাদের কাছে রোহিঙ্গা থেকে শুরু করে স্থানীয়রা পর্যন্ত জিম্মি। বিশেষ করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিজেদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্ধের অপরাধ ক্রমাগত বাড়ছে। যাহা নিয়ন্ত্রণ করছে ক্যাম্প প্রশাসনকে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে
বিশেষ প্রতিবেদক : কক্সবাজারে ইয়াবা কারবারিদের নিয়ে কেবল জেলা কারাগারে নয়, আদালত হাজতখানায়ও চলছে রমরমা বাণিজ্য। বিশেষ করে কক্সবাজারে আটক আত্মসমর্পণ করা ১০২ জন ইয়াবা কারবারিদের নিয়েই পুলিশ ও কারারক্ষীরা বাণিজ্যে নেমেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জেলা কারাগারে কারবারিদের থাকা-খাওয়া থেকে শুরু করে পদে পদে যেমনি দুর্নীতি চলছে তেমনি আদালতের হাজতখানা
আহমদ গিয়াস, কক্সবাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কক্সবাজার-টেকনাফ সমুদ্রতীরবর্তী মেরিন ড্রাইভে গত প্রায় ৫ মাস ধরে যান চলাচল করছে সামুদ্রিক জোয়ারভাটার মর্জির উপর নির্ভর করে। সাগরে ভাটা থাকলেই কেবল মেরিন ড্রাইভ সচল, জোয়ার থাকলে শহরের সাথে বিচ্ছিন্ন। এভাবে প্রতিদিন দিনের অর্ধেক সময় বন্ধ থাকছে যানবাহন চলাচল। জোয়ার-ভাটার সময় বুঝে
বিশেষ প্রতিবেদক : রাখাইনের জোর পূর্বক বিতাড়িত রোহিঙ্গা মুসলিমের আশ্রয় প্রদানের প্রায় দুই বছর পার হতে চললেও তাদের ফিরিয়ে নিতে গড়িমসি করছে মিয়ানমার। এ প্রেক্ষাপটে উভয় রাষ্ট্র পরস্পর বিরোধী বাকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছে। মিয়ানমার বলছে, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রাখাইনের জোরপূর্বক স্থানচ্যুতদের নিরাপদ ও স্বেচ্ছায় ফেরত কার্যক্রমে বাংলাদেশ কোন সহযোগিতা করছে না।
আজিম নিহাদ : তারা তিনজনই এক সময় সৌদি আরবে ছিলেন। প্রবাসে দীর্ঘদিন থাকার সুবাদে সুসম্পর্ক তৈরী হয়। কয়েক বছর আগে নিজেদের মধ্যে ‘সন্ধি’ (চুক্তি) করে দেশে ফিরেন। তাদেরও আগে থেকে দেশে আসা একজনের সাথে সিন্ডিকেট করে শুরু করেন ইয়াবা কারবার। এই সিন্ডিকেটের ইয়াবা দেশের গ-ি পেরিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে পর্যন্ত নির্বিঘেœ পৌছেছে।
বিশেষ প্রতিবেদক : উখিয়া-টেকনাফে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গারা স্থায়ী বসবাসের সুযোগে দিন দিন বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। পূর্ব শত্রুুতার জের, অভ্যন্তরীণ দ্বন্ধ, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে খুন, অপহরণ, ধর্ষণ, ডাকাতি, মানবপাচার মাদকসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে তারা। রোহিঙ্গাদের এমন আচরণ ভাবিয়ে তুলেছে স্থানীয় জনসাধারণ ও প্রশাসনকে। নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা
মোঃ নিজাম উদ্দিন, চকরিয়া: কক্সবাজারের চকরিয়ায় একের পর এক লোমহর্ষক আর বীভৎস হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে চলেছে। বেড়েছে চুরি, ডাকাতি, সন্ত্রাসী, মাদক ও অবৈধ বালু উত্তোলন। একের পর এক হত্যাকান্ডের ঘটনায় কে কখন হত্যার শিকার হয় তা নিয়ে উদ্বিগ্ন সাধারণ মানুষ। এসব হত্যাকান্ডের ঘটনায় আসামীরাও পার পেয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া
আবদুর রহমান, টেকনাফ : কই, বাবা তো আমাদের বলে গেল না! তার তো ফেরার কথা ছিল! বাবার অভাব বোধ করি খুব বেশি। এখনও প্রতিদিন বাবার কথা মনে করেই কাঁদি। কখনও মায়ের বুকে মুখ গুঁজে কেঁদে কেঁদে বলি, মা, বাবা কি আর কখনও ফিরে আসবে না।’ রবিবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় কথিত
ডেস্ক রিপোর্ট : কক্সবাজারের সদর,টেকনাফ ও পেকুয়া উপজেলায় গত ২৪ ঘন্টায় বন্দুক যুদ্ধে চার মাদক ব্যবসায়ী সহ ৫ জনের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর মধ্যে টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে তিন মাদক ব্যবসায়ী এবং সদরের ঈদগাওঁতে অপর এক মাদক ব্যবসায়ী বন্দুক যুদ্ধে নিহত হয়।এছাড়া পেকুয়ায় নিখোঁজের দুদিন পর অপরএক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করে
সাইফুল ইসলাম, কক্সবাজার জার্নাল পর্যটন নগরী কক্সবাজারের কলাতলী এলাকায় হোটেল সী প্যালেসের সামনে ড্রেন সংস্কার হতে না হতেই দখলবাজি শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যেই ওই এলাকায় পৌরসভার নালা উপরে প্রায়ই ১০টি মতো ভবন, দোকান ও হোটেল এর সামনে নালার উপরে অবৈধভাবে স্থাপনা নিমার্ণ করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে দখলবাজেরা। এর ফলে পর্যটন নগরীর
শহীদুল্লাহ্ কায়সার : কক্সবাজার পৌরসভার বাজারঘাটার দুঃখ গেলো না। সুখ বলতে শুধু মাঝের মাত্র দুই বছর। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এর কৃতিত্ব দিচ্ছেন পৌরসভার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত মেয়র মাহাবুবুর রহমান চৌধুরীকে। তিনি ওই সময় একটি বড় ড্রেন দখলমুক্ত করে ভালোভাবে খনন করিয়েছিলেন। ফলে দেখা দেয়নি জলাবদ্ধতা। কিন্তু এখন আবার আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে।
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : মাঝারী মাত্রার ভূমিকম্প ঝুঁকিতে রয়েছে কক্সবাজার অন্ঞ্চল। আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশ্বস্ত একটি সুত্র সিবিএনকে এতথ্য দিয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বাংলাদেশকে ৩টি পৃথক ভূকম্পন জোনে বিভক্ত করেছে। তারমধ্যে-উচ্চমাত্রার অতি ভূকম্পন ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা গুলো হচ্ছে-সিলেট, ময়মনসিংহ, ঢাকা, কুমিল্লা, রংপুর ও পার্বত্য ৩ টি জেলার কিছু অন্ঞ্চল এবং ভারতের উত্তর-পূর্বান্ঞ্চলীয়
শফিক আজাদ, উখিয়া : রোহিঙ্গা শিবিরে দিন দিন বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড। এসব অপরাধে জড়িত রয়েছে ক্যাম্পে একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ। যাদের কাছে রোহিঙ্গা থেকে শুরু করে স্থানীয়রা পর্যন্ত জিম্মি। বিশেষ করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিজেদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্ধের অপরাধ ক্রমাগত বাড়ছে। যাহা নিয়ন্ত্রণ করছে ক্যাম্প প্রশাসনকে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে 
