মুহিবুল্লাহ মুহিব : দেশের ইয়াবার প্রবেশদ্বার খ্যাত টেকনাফে মাদক নির্মূলে জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সরকার মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নড়েচড়ে বসে। তখন থেকেই ইয়াবা বিরোধী অভিযান জোরদার হয়। ইয়াবার আস্তানা ও কারবারিদের একের পর এক হানায় নাস্তানাবুদ হয়ে পড়ে। মাদক নির্মূল করতে গিয়ে টেকনাফে
গিয়াস উদ্দিন ভুলু, কক্সবাজার জার্নাল ২৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদক দিবস সেই ধারাবাহিকতার অংশ হিসাবে সারাদেশের ন্যায় টেকনাফেও পালিত হচ্ছে মাদক দিবস। এদিকে মিয়ানমার থেকে আসা মাদক পাচার প্রতিরোধে কঠোর ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে টেকনাফে দায়িত্বরত আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা। মাদক কারবারীদের নির্মুলে চলছে মাদক বিরোধী চলমান যুদ্ধ। সেই যুদ্ধ থেকে নিজেকে
শাহীন মাহমুদ রাসেল : কক্সবাজার শহরসহ সারা জেলায় যানজটের মধ্যেও দামি গাড়িতে চড়ে সাইরেন বাজানো স্বঘোষিত ভিআইপিদের তৎপরতা বেড়েছে। তারা রাষ্ট্রীয় কোনো পদ-পদবিতে না থাকলেও প্রভাবশালীদের আত্নীয় অথবা ক্ষমতাসীন দলে নিজের ছোটখাটো দলীয় পদের পরিচয় ভাঙিয়ে উচ্চৈঃ স্বরে সাইরেনযুক্ত গাড়ি হাঁকিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করছেন। এসব ক্ষেত্রে পুলিশ চ্যালেঞ্জ করলেও তারা
শহীদুল্লাহ কায়সার : শহরের কলাতলী-মেরিন ড্রাইভ সংযোগ সড়ক সংস্কারের যেন শেষ নেই। কখন শেষ হবে তাও কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না। জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেনের দেয়া ৪৫ দিনের আল্টিমেটামের মধ্যে গতকাল ৩০ দিন অতিক্রান্ত হলো। কিন্তু সড়কের বিশাল অংশের সংস্কার কাজ এখনো শুরুই হয়নি। জেলা প্রশাসকের পক্ষে একজন
বিশেষ প্রতিবেদক : উখিয়া টেকনাফে আশ্রিত ১১লাখ রোহিঙ্গার হাতে অবৈধ ২২ লাখের অধিক সিমকার্ড চালু রয়েছে বলে ধারনা করছেন এ ব্যবসার সাথে জড়িত সংশ্লিষ্টরা। সাম্প্রতি ৭০টি সিমকার্ডসহ পুলিশের হাতে ধৃত রাজাপালং গ্রামের আবুর কাশেম(৩৫), কুতুপালং গ্রামের মো: হাসান(২৮) এ দুজন মোবাইল কোম্পানীর স্থানীয় এস.আর দাবী করে অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য দিয়েছেন
শাহীন মাহমুদ রাসেল : বর্ষা মৌসুম এলেই আতংক ভর করে। তবুও ঝুঁকি নিতে হয়। মৃত্যুর ঝুঁকি। প্রতি বছর এ রকম অসংখ্য মৃত্যুর ঘটনা চোখের সামনে ঘটলেও যাওয়ার যে আর কোনো পথ নেই। তাই তো মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে আতংকিত বসবাস। কক্সবাজার সদর ও শহরতলির প্রতিটি পাহাড় চূড়ায় এবং পাদদেশে এভাবে বাস করছে
মাহাবুবুর রহমান : কক্সবাজারের প্রত্যান্ত অঞ্চলের স্থানীয় বাসিন্দারাই নিজের পরিবারের সদস্য পরিচয় দিয়ে রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট করতে সহায়তা করছে। মুলত টাকার প্রলোভনে পড়ে রোহিঙ্গাদের সন্তান বা ভাই বোন পরিচয় দিচ্ছে স্থানীয়রা। তারা নিজেদের আইডি কার্ড দিয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জাতীয় সনদ পত্র সংগ্রহ করে কৌশলে পাসপোর্ট করার চেস্টা করে। কক্সবাজার
কালেরকন্ঠ : টেকনাফ সীমান্তে ইয়াবার প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিতি রয়েছে নাজির পাড়া গ্রামের। টেকনাফ সদর ইউনিয়নের এই গ্রামটি নাফ নদের তীরবর্তী হওয়ায় একসময় দেদারছে চলেছে ইয়াবা কারবার। ইয়াবার ছোবল থেকে বাদ পড়েনি এই গ্রামের কোন মানুষ। কিশোর, যুবক ও বৃদ্ধ সবাই মিলে একসাথে যে যার মতো চালিয়ে গেছে ইয়াবা কারবার। লজ্জাশীলতা
ডেস্ক রিপোর্ট : কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে মানবিক কারণে আশ্রয় নেয়া প্রায় এগারো লাখ রোহিঙ্গা ক্রমশ গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের জন্য। নিরাপত্তার ফাঁক গলিয়ে এক শ্রেণীর স্বার্থান্বেষী মানুষের সহায়তায় এরা মিশে যাচ্ছে সমাজে। জড়িয়ে পড়ছে নানা অপরাধমূলক অবৈধ কর্মকান্ডে। অনেকে পাসপোর্ট বানিয়ে পাড়ি জমানোর চেষ্টা করছে বিদেশে। শীঘ্রই এ
গিয়াস উদ্দিন ভুলু,কক্সবাজার জার্নাল কক্সবাজার জেলার সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত সীমান্ত নগরী টেকনাফ উপজেলা। এ উপজেলাকে ঘিরে রয়েছে নানা রকম রাজস্ব আয়ের মূল্যবান সম্পদ সমূহ। যেমন বাংলাদেশ-মিয়ানমার রপ্তানী-আমদানী ক্ষ্যাত টেকনাফ স্থলবন্দর, লবণ,পান,সুপারী চিংড়িচাষ। এই উপজেলা থেকে সরকার প্রতি বছর আয় করছে কোটি,কোটি টাকার রাজস্ব। অথচ এই উপজেলার খেটে খাওয়া মানুষ গুলো
ডেস্ক রিপোর্ট : অধিকাংশ খুচরা ইয়াবা ব্যবসায়ি এখন আত্মগোপনে চলে গেছে। যাদের অধিকাংশ এখন পরিবার ছাড়া বাইরের সকলের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রেখেছে। তবে গোপনে ইয়াবা ব্যবসা অব্যাহত রেখেছে। আইনশৃংখ্য বাহিনীর অভিযান সীমিত হয়ে আসলে তারা এলাকায় ফিরবে এমনটি জানা যায় বিভিন্ন সুত্রে। হঠাৎ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হওয়া কক্সবাজার শহর
শফিক আজাদ, উখিয়া : মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের দখলে চলে গেছে উখিয়ার কুতুপালং এলাকার তরি-তরকারি বাজার থেকে শুরু করে নিত্যপণ্যের বাজার। স্থানীয় লোকজন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আশ-পাশে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুললেও রোহিঙ্গাদের বৈষম্য আচারণের কারনে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছে। স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় রোহিঙ্গারা বেপরোয়া ব্যবসা-বাণিজ্য করে গেলেও দেখার
মুহিবুল্লাহ মুহিব, বার্তা২৪ ২০ জুন, বিশ্ব শরণার্থী দিবস। মিয়ানমার থেকে চার দফায় ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা এসে শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। ফলে দেশে রোহিঙ্গারা বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের পাহাড়ের চূড়ায় এসব রোহিঙ্গাদের অবস্থান। তাদের শিবিরগুলো অরক্ষিত থাকায় তারা সর্বত্র বিচরণ করে বেড়াচ্ছে। রোহিঙ্গাদের নিয়ন্ত্রণে কঠোর ব্যবস্থাসহ