শাহীন মাহমুদ রাসেল : বর্ষা মৌসুম এলেই আতংক ভর করে। তবুও ঝুঁকি নিতে হয়। মৃত্যুর ঝুঁকি। প্রতি বছর এ রকম অসংখ্য মৃত্যুর ঘটনা চোখের সামনে ঘটলেও যাওয়ার যে আর কোনো পথ নেই। তাই তো মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে আতংকিত বসবাস। কক্সবাজার সদর ও শহরতলির প্রতিটি পাহাড় চূড়ায় এবং পাদদেশে এভাবে বাস করছে
মাহাবুবুর রহমান : কক্সবাজারের প্রত্যান্ত অঞ্চলের স্থানীয় বাসিন্দারাই নিজের পরিবারের সদস্য পরিচয় দিয়ে রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট করতে সহায়তা করছে। মুলত টাকার প্রলোভনে পড়ে রোহিঙ্গাদের সন্তান বা ভাই বোন পরিচয় দিচ্ছে স্থানীয়রা। তারা নিজেদের আইডি কার্ড দিয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জাতীয় সনদ পত্র সংগ্রহ করে কৌশলে পাসপোর্ট করার চেস্টা করে। কক্সবাজার
কালেরকন্ঠ : টেকনাফ সীমান্তে ইয়াবার প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিতি রয়েছে নাজির পাড়া গ্রামের। টেকনাফ সদর ইউনিয়নের এই গ্রামটি নাফ নদের তীরবর্তী হওয়ায় একসময় দেদারছে চলেছে ইয়াবা কারবার। ইয়াবার ছোবল থেকে বাদ পড়েনি এই গ্রামের কোন মানুষ। কিশোর, যুবক ও বৃদ্ধ সবাই মিলে একসাথে যে যার মতো চালিয়ে গেছে ইয়াবা কারবার। লজ্জাশীলতা
ডেস্ক রিপোর্ট : কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে মানবিক কারণে আশ্রয় নেয়া প্রায় এগারো লাখ রোহিঙ্গা ক্রমশ গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের জন্য। নিরাপত্তার ফাঁক গলিয়ে এক শ্রেণীর স্বার্থান্বেষী মানুষের সহায়তায় এরা মিশে যাচ্ছে সমাজে। জড়িয়ে পড়ছে নানা অপরাধমূলক অবৈধ কর্মকান্ডে। অনেকে পাসপোর্ট বানিয়ে পাড়ি জমানোর চেষ্টা করছে বিদেশে। শীঘ্রই এ
গিয়াস উদ্দিন ভুলু,কক্সবাজার জার্নাল কক্সবাজার জেলার সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত সীমান্ত নগরী টেকনাফ উপজেলা। এ উপজেলাকে ঘিরে রয়েছে নানা রকম রাজস্ব আয়ের মূল্যবান সম্পদ সমূহ। যেমন বাংলাদেশ-মিয়ানমার রপ্তানী-আমদানী ক্ষ্যাত টেকনাফ স্থলবন্দর, লবণ,পান,সুপারী চিংড়িচাষ। এই উপজেলা থেকে সরকার প্রতি বছর আয় করছে কোটি,কোটি টাকার রাজস্ব। অথচ এই উপজেলার খেটে খাওয়া মানুষ গুলো
ডেস্ক রিপোর্ট : অধিকাংশ খুচরা ইয়াবা ব্যবসায়ি এখন আত্মগোপনে চলে গেছে। যাদের অধিকাংশ এখন পরিবার ছাড়া বাইরের সকলের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রেখেছে। তবে গোপনে ইয়াবা ব্যবসা অব্যাহত রেখেছে। আইনশৃংখ্য বাহিনীর অভিযান সীমিত হয়ে আসলে তারা এলাকায় ফিরবে এমনটি জানা যায় বিভিন্ন সুত্রে। হঠাৎ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হওয়া কক্সবাজার শহর
শফিক আজাদ, উখিয়া : মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের দখলে চলে গেছে উখিয়ার কুতুপালং এলাকার তরি-তরকারি বাজার থেকে শুরু করে নিত্যপণ্যের বাজার। স্থানীয় লোকজন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আশ-পাশে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুললেও রোহিঙ্গাদের বৈষম্য আচারণের কারনে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছে। স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় রোহিঙ্গারা বেপরোয়া ব্যবসা-বাণিজ্য করে গেলেও দেখার
মুহিবুল্লাহ মুহিব, বার্তা২৪ ২০ জুন, বিশ্ব শরণার্থী দিবস। মিয়ানমার থেকে চার দফায় ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা এসে শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। ফলে দেশে রোহিঙ্গারা বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের পাহাড়ের চূড়ায় এসব রোহিঙ্গাদের অবস্থান। তাদের শিবিরগুলো অরক্ষিত থাকায় তারা সর্বত্র বিচরণ করে বেড়াচ্ছে। রোহিঙ্গাদের নিয়ন্ত্রণে কঠোর ব্যবস্থাসহ
ফারুক আহমদ : রোহিঙ্গা ক্যাম্প গুলোতে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে গড়ে উঠা বাজার এখন চোরাই পথে আসা স্বর্ণের ডিপোতে পরিনত হয়েছে। মিয়ানমার থেকে প্রতিদিন শত শত ভরি স্বর্ণ বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে পাচার হয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ডুকছে। ফলে স্বর্ণের বাজারে বিরুপ প্রভাব সহ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। গত এক সপ্তাহের
আলাউদ্দিন আরিফ : কক্সবাজার জেলা কারাগারের ৩ নম্বর সেলের ২ নম্বর ওয়ার্ড। এই ওয়ার্ডকে ঘিরে সবসময় কারারক্ষীদের ভিড় লেগেই থাকে। কারা কর্মকর্তাদের আনাগোনাও বেশি এই ওয়ার্ডে। ওয়ার্ডের বন্দিরা সবাই যেন ‘ভিআইপি’। তারা মোবাইল ফোনে কথা বলেন। গরুর মাংস, মুরগি ও বড় মাছ দিয়ে রাজসিক খাবার পরিবেশন করা হয় তাদের। ওয়ার্ডের
সৈয়দুল কাদের : তীব্র তাপদাহের পর ভারী বৃষ্টিপাত হলেই জেলায় পাহাড় ধসের আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাই পাহাড়ে বসবাসকারীরা সতর্ক না হলে ভয়াবহ বিপর্যয় আসতে পারে। অপরদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাহাড়ে অবৈধ বসবাসকারীদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা থাকলেও তা পরিপুর্ন বাস্তবায়ন না হওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ বসতির সংখ্যা আরো বেড়েছে। বঙ্গবন্ধু সরকারি মহিলা
শাহীন মাহমুদ রাসেল : চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের দু’পাশে চাকমারকুল থেকে রামু বাইপাস পর্যন্ত থাকা ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে চলছে ইট-কনক্রিটের ব্যবসা। এ কারণে স্বচ্ছন্দে চলাচল করতে পারছেন না পথচারীরা। যান চলাচলে ঘটছে ব্যাঘাত, সারাক্ষণই লেগে থাকছে জট। গতকাল সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি চাকমারকুল থেকে শুরু করে রামু