আবদুল্লাহ আল আজিজ,কক্সবাজার জার্নাল ‘যদি একবার সুযোগ পাই, ফিরে যাব বার্মায়’ বলছিলেন সাবেক শিক্ষক মোহাম্মদ রহিম (৫০)। কুতুপালং উদ্বাস্তু শিবিরের একটি ছোট্ট গলিতে তার বাস। সেখানে তিনি পান-সুপারি বিক্রি করেন। বললেন, ‘তবে আমার প্রথম প্রয়োজন ন্যায়বিচার।’ ১৯৮০’র দশকে তৎকালীন মিয়ানমারের সেনাশাসিত জান্তা সরকার এক আইনের বলে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়।
রফিকুল ইসলাম : গত প্রায় এক বছরের ব্যবধানে কক্সবাজার -টেকনাফ মহাসড়কের উখিয়া পর্যন্ত অংশ ঝুঁকিপূর্ন হয়ে উঠোছে। ১৫ মেট্রিক টন ধারন ক্ষমতাসম্পন্ন এ সড়কে দিন দিন অতিরিক্ত ভারী যানবাহন চলাচল বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরু ওয়ান ওয়ে সড়কটির কক্সবাজারের লিংরোড থেকে উখিয়ার পালংখালী পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটার সড়কটির প্রায় অংশে সড়কে ফাটল দেখা
রফিক উদ্দিন বাবুল,উখিয়া : দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্যটন স্পট উখিয়ার উপকূলীয় এলাকা সাগর পাহাড় প্রকৃতির নৈসর্গিক মেলবন্ধন ইনানীর ১০ হাজার হেক্টর বনভূমি নিয়ে গড়ে তোলা প্রস্তাবিত জাতীয় উদ্যান এখন হুমকির মুখে পড়েছে। জাতীয় উদ্যানের জায়গা দখল করে রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনের ফলে প্রাকৃতিক সম্পদের উপর প্রভাব পড়েছে। বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে বন্য
হুমায়ুন কবির জুশান,উখিয়া : যেনতেনভাবে সংস্কার আর অতিবৃষ্টিতে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের বেহাল দশা। প্রায় ৪০ শতাংশই ভাঙা। কোথাও কোথাও চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। অথচ আর কদিন পরেই ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। লাখ লাখ মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ করতে বিভিন্ন গন্তব্যে যাবেন। এসব ভাঙা সড়ক পাড়ি দিতে তাদের পোহাতে হবে চরম
ডেস্ক রিপোর্ট- বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গত এক বছরে কক্সবাজারের বিভিন্ন থানায় অন্তত ৫০০ মামলা হয়েছে। মাদক ব্যবসা ও পাচার থেকে শুরু করে খুন, ধর্ষণ, অপহরণ, চুরি, ডাকাতি ও অস্ত্র মামলাও এর মধ্যে রয়েছে। এসব মামলার আসামি প্রায় এক হাজার। সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে মাদকের। এরপর খুনের। কক্সবাজার জেলা পুলিশ
রফিক উদ্দিন বাবুল,উখিয়া : শ্রাবণের ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলের তীব্রতায় উখিয়ার অধিকাংশ গ্রামীণ সড়ক উপ-সড়ক ক্ষতবিক্ষত হয়ে পড়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার নাজুক পরিস্থিতির কারণে জনজীবন নেমে এসেছে নানা সংকট, সমস্যা, দূর্ভোগ। বিশেষ করে কোটবাজার, পালংখালী থেকে মনখালী ও থাইংখালী থেকে তেলখোলা মোছার খোলা সড়কের বিভিন্ন অংশে ব্যাপক আকারে ভাঙ্গনের সৃষ্টি
ডেস্ক নিউজ : অর্থের বিনিময়ে যৌনকর্মী ও খদ্দেরের মধ্যে যোগাযোগ করে দিতে কক্সবাজার জুড়ে ছড়িয়ে আছে কয়েকশ’ দালাল। এইসব দালালদের ফোন নম্বর পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল, সিএনজি চালক থেকে শুরু করে সমুদ্র সৈকতের বিভিন্ন চায়ের দোকানেও। লাইট হাউজ নামের এনজিও’র সেল্টার হোমে প্রায়ই দেখা মেলে রোহিঙ্গা যৌনকর্মীর। এদের কেউ এই
পিএন২৪ : মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়াও নানা বৈধ-অবৈধ পেশায় জড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় অপরাধীদের সঙ্গে যোগসাজশে অস্ত্র ও মাদক পরিবহন, মানব পাচার, চুরি, ডাকাতি, অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়সহ নানা কাজে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েছে। তারা রিকশা-ভ্যান চালানো, শাকসবজি, তরকারি বিক্রি, মাছ, মুরগির দোকানসহ বিভিন্ন স্টেশনারি দোকান পরিচালনা করছে। তাদের অধিকাংশ
তোফাইল আহমদ,কক্সবাজার: কক্সবাজারের শিবিরগুলো থেকে প্রতিদিন বেরিয়ে যাচ্ছে শত শত রোহিঙ্গা। কাজের সন্ধানে তারা ছুটছে দেশের নানা স্থানে। অথচ তাদের শিবিরে ফিরে আসার খবর তেমন মিলছে না। তাদের এই কাজে সহায়তা করতে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু দালালচক্র। সোমবার সন্ধ্যায় কক্সবাজারের রামু থানার পুলিশ শিবির থেকে পালানো এ রকম ১২ জন
পিএন২৪ ডেস্ক : মরন নেশা ইয়াবার ভয়াবহ আগ্রাসন থামানো যাচ্ছে না কিছুতেই। কক্সবাজারের শুধু শহর নয় গ্রামাঞ্চলেও পাড়ায মহল্লাহ ব্যাপক ভাবে বিস্তার ঘটেছে ইয়াবার।এমনকি রাজধানী সহ সারা দেশেই প্রায় সময় আটক হচ্ছে বড় বড় ইয়াবার চালান। যেদিকে দিকেই খোঁজ নেওয়া হয় দেখা যাবে হয় ইয়াবা ব্যবসায়ি না হয় পাচারকারী না হয়
এইচএম এরশাদ : টেকনাফ ও উখিয়ায় আশ্রিত রোহিঙ্গাদের আরএস ও অস্ত্র-কিরিচ, ডিজিটাল ব্যানার ও ফেস্টুন সরবরাহ করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বহু আরএসও ক্যাডার রোহিঙ্গা শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে বলে জানা গেছে। তারা রাতের বেলায় ক্যাম্পে খোলা মাঠে যুবকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। রোহিঙ্গাদের নিয়ে শক্তিশালী কমিটি গঠন করেছে আরএসও। নিজস্ব গোয়েন্দা হিসেবে
নিজস্ব প্রতিবেদক – রোহিঙ্গারা বন থেকে জ্বালানী সংগ্রহ করায় সামাজিক বনায়ন উজাড় হচ্ছে। প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা শতশত রোহিঙ্গা রোহিঙ্গা নিকটস্থ বনসম্পদ ও অংশিদারিত্বের ভিত্তিতে গড়ে তোলা সামাজিক বনায়নের মুল্যবান গাছ-গাছালি নির্বিচারে কর্তন করে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করছে। তারা সামাজিক, পশুখাদ্যও এসআর নামের সরকারি অংশিদারিত্বের বাগানে রাতের অন্ধকারে নির্বিচারে কর্তন করে ক্যাম্পে বিক্রি