বিশেষ প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ উপেক্ষা করে উখিয়ার থাইংখালী ১৯নং ক্যাম্প সংলগ্ন লন্ডাখালীর বনভূমির বিশাল এলাকা জুড়ে নতুন করে রোহিঙ্গা ক্যাম্প নির্মাণের ঘটনা নিয়ে স্থানীয় জনগণের মাঝে চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাদের অভিযোগ দীর্ঘদিনের ভোগ দখলীয় ও সৃজিত বাগান উচ্ছেদ করে আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করা হয়েছে। স্থানীয় চেয়ারম্যান বললেন, বির্তকিত
কমরুদ্দিন মুকুল, কক্সবাজার জার্নাল মানবতার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১১ লক্ষ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বিশ্বে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। আশ্রিত এস রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন বাস্তবায়নের জন্য আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে লবিং, কুটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে মিয়ানমারের অন্যতম বন্ধু রাষ্ট্র চীন সফরে উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী গতকাল সন্ধ্যায় রওনা দিয়েছেন। তার এ সফরে
উখিয়া-টেকনাফের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নিহাদ আননান তাইয়ান বলেছেন,হাতে গোণা ২/৩ জন জনপ্রতিনিধির কাছে আমার মনে হয় পুরো উখিয়াবাসী জিম্মি! এ নিয়ে তিনি একটি ফেইসবুক স্ট্যাটার্স দিয়েছেন। ফেইসবুক স্ট্যাটার্সটি নিচে তুলে ধরা হলো…. গুটিকয়েক,হাতে গোণা ২/৩ জন জনপ্রতিনিধির কাছে আমার মনে হয় পুরো উখিয়াবাসী জিম্মি! এসব জনপ্রতিনিধি এবং এসব জনপ্রতিনিধির
মুহিবুল্লাহ মুহিব : ২৫০ শয্যার কক্সবাজার সদর হাসপাতাল। দফায় দফায় সংকটের মুখ থেকে ফিরে সেবার ধরন বদলানো হলেও এখনো কমেনি দূর-দূরান্ত থেকে আসা রোগীদের দুর্ভোগ। রয়েছে বেড সংকটও। শয্যার চেয়ে অধিক রোগী আসলেই হাসপাতালের ফ্লোরে রোগীদের স্থান দিতেও দেখা গেছে। জানা যায়, সম্প্রতি চিকিৎসকদের উপর হামলার অভিযোগে দফায় দফায় ধর্মঘটের
বিশেষ প্রতিবেদক : হেলদি শহর খ্যাত কক্সবাজারে ভয়ানক শব্দ দূষণে জড়িত এরা কারা ? উচ্চ শব্দ মাত্রার দ্রুতগতির মোটর সাইকেল নিয়ে টিনএজার হোন্ডারোহি এসব তরুণরা কক্সবাজারের পরিবেশ বিষিয়ে তুলছে। প্রত্যহ সমান তালে শহরে এসব হোন্ডারোহি বখাটে সিন্ডিকেট কানজ¦ালা করা শব্দের বাহাদুরি দেখিয়ে দাবড়িয়ে বেড়াচ্ছে পুরো শহরে। বিশেষ করে কক্সবাজার সরকারী
সৈয়দুল কাদের : কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে কিটকটে ছাতায় ও চেয়ারে দেওয়া কোটি টাকার বিজ্ঞাপন হাতিয়ে নিচ্ছে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থা। কিটকটের মালিকরা বিনামুল্যে ছাতার কাপড় ও চেয়ারের বেডের কভার পেলেও সরকার এই বিশাল বিজ্ঞাপন খাত থেকে কোন রাজস্ব পাচ্ছে না। টেন্ডার ছাড়াই গোপন চুক্তির মাধ্যমে বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে দেওয়া হচ্ছে এসব কাজ।
আতাউর রহমান কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আশপাশ থেকে প্রায়ই ইয়াবার বাহক রোহিঙ্গারা গ্রেফতার হচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হাতে। রাজধানী ঢাকায় ইয়াবা নিয়ে এসেও গ্রেফতার হয়েছে এরা। তবে কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার এক প্রতিবেদন সম্প্রতি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের রীতিমতো চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘রোহিঙ্গারা ইয়াবার
জসীম উদ্দীন :কক্সবাজার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে সেবাপ্রার্থী মা-মেয়েকে আলাদা কক্ষে আটকিয়ে রেখে নানাভাবে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। এমনকি, চুল ধরে টানাহেঁচড়া, অকথ্য ভাষায় গালমন্দ, দুই আঙ্গুল দিয়ে চোখ উপড়ে ফেলার হুমকি এবং পাসপোর্ট পেতে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দাবির অভিযোগ উঠেছে। খোদ সহকারি পরিচালক আবু নাঈম মাসুম এমন ঘটনাটি ঘটিয়েছেন বলে
শাহীন মাহমুদ রাসেল : যে সময়ে শিশুদের বই খাতা কলম নিয়ে স্কুলে যাওয়ার কথা সেই সময়ে কক্সবাজারের বহু শিশুরা শিশুশ্রমে জড়িয়ে পড়ছে। দরিদ্রতার কারণসহ অসচেতনতার জন্য দিন দিন শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ফলে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে প্রজন্মের ভবিষ্যত। খাতা-কলমে সংশ্লিষ্ট কার্যালয় থাকলেও শিশুশ্রম বন্ধে এদের নেই কোনো কার্যক্রম। শিশুরাই
আবদুর রহমান, বাংলা ট্রিবিউন দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান ও ইয়াবা ব্যবসায়ীদের আত্মসমর্পণের পরও থামছে না ইয়াবা পাচার। বরং নতুন নতুন কৌশল বের করছে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ইয়াবার ‘বাহক’ হিসেবে কাজে লাগাচ্ছে তারা। ‘নিরাপদ এলাকা’ হিসেবে রোহিঙ্গা শিবিরে চলছে এ মাদকের ব্যবসা। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ইয়াবাসহ ধরার
সাহাদাত হোসেন পরশ ও বকুল আহমেদ ২০১৮ সালের ৪ মে থেকে দেশব্যাপী মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু করেছিল র্যাব। এর পর পৃথকভাবে মাদক নিয়ন্ত্রণে অভিযান চালায় পুলিশও। এ অভিযানে পুলিশ-র্যাব ও বিজিবির সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৭৮ জন। গত বছরের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত এ অভিযানে গ্রেফতার
মাহাবুবুর রহমান : কক্সবাজার জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ সহ প্রজেক্টর দেওয়া হলেও তার ১০%ও ব্যবহার হচ্ছে না। ফলে নষ্ট হয়ে পড়ছে সরকারি এসব মূল্যবান যন্ত্রপাতি। আবার বেশ কিছু স্কুলে ইতিমধ্যে চুরি হয়ে গেছে। আবার কিছু স্কুলে ল্যাপটপ থাকে প্রধান শিক্ষকের বাড়িতে যা শিক্ষার্থীরা কখনো চোখে দেখেনা। এছাড়া বেশ কিছু