আতিকুর রহমান মানিক : উখিয়া টেকনাফের আগের সবুজ পাহাড় শ্রেণী আর নেই। পাহাড় কেটে সেখানে গড়ে তেলা হয়েছে রোহিঙ্গা নগরী। একসময়ের ঘন সবুজ পাহাড়ের ঘন বন জঙ্গল সাবাড় করে গড়ে তোলা হয়েছে লাখ লাখ রোহিঙ্গা নিবাস। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে উখিয়া সীমান্ত দিয়ে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আগে এসব এলাকার চিত্র
শাহনেওয়াজ জিল্লু ॥ কক্সবাজার শহরে রক্তদাতা সংঘ সংস্থার আড়ালে সক্রিয় হয়ে উঠেছে একাধিক প্রতারক চক্র। ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে নামে বেনামে বহু সংগঠন এখন শহরে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। মানবিকতা ও স্বেচ্ছাসেবী মনোভাবাপন্ন উদীয়মান তরুণ তরুণী ও যুবক যুবতীদের টার্গেট করে চক্রগুলো তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও রক্তদান
শফিক আজাদ, উখিয়া : উখিয়া-টেকনাফসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক সড়কে বাণিজ্যিক ভাবে চলাচল করছে প্রায় ৫ সহ¯্রাধিক অবৈধ যানবাহন। সড়ক পথে দায়িত্বশীল আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকতা, হাইওয়ে পুলিশ ও ট্রাফিক সার্জেন্টকে ম্যানেজের মাধ্যমে রোড পার্মিট ও ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহীন এসব যানবাহন বেপরোয়া ভাবে চলাচল করলেও মাশোহারা পাওয়ার কারনে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভুমিকা
সাইফুল ইসলাম, কক্সবাজার জার্নাল কক্সবাজারে ডেঙ্গু রোগির সংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে শুরু করেছে। এতে প্রতিনিয়নেতই ভয়ের মধ্যে রয়েছে মানুষ। কোন ভাবেই ঠেকানো যাচ্ছেনা এর বিস্তার। এভাবেই ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে থাকলে ঢাকার মতো কক্সবাজারেও ডেঙ্গু রোগির ভয়াবহ আকার ধারণ করার সম্ভাবনা রয়েছে। এই ডেঙ্গু নিধনের জন্য গত কয়েকদিন কক্সবাজার জেলা প্রশাসন ও
ডেস্ক রিপোর্ট – মিয়ানমারের কর্মকর্তারা রোহিঙ্গাদের ‘বিদেশী নাগরিক’ অভিহিত করার বিষয়টি বিবেচনা করার প্রেক্ষাপটে নির্যাতিত জনগোষ্ঠীটি প্রত্যাবাসনের আগে পূর্ণ নাগরিকত্ব, জাতিগত অধিকার ও আন্তর্জাতিক সুরক্ষা দাবি করছে। মিয়ামনারের পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী সচিব মিয়ন্ত থু বাংলাদেশের কক্সবাজারে রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের সাথে এক বৈঠকে বলেন যে মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের ‘বিদেশী নাগরিক’ বিবেচনা করবে। রোহিঙ্গা
এম. বেদারুল আলম : প্রতিদিনই ক্রমান্বয়ে কক্সবাজারে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগির সংখ্যা। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে কক্সবাজারে গতকাল ৩১ জুলাই পর্যন্ত ১৪জন রোগীর তথ্য দিয়েছে কক্সবাজার সিভিল সার্জন। তবে সদর হাসপাতালের ডেঙ্গু সেল বলছে গতকাল পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগীরর সংখ্যা ১৭ জন। এর মধ্যে আগে ১ জন রোগী মারা গেছে। এবং এক
প্রথম আলো • ময়নারঘোনা শফিকুল্লাহকাটার গ্লোবাল রিলিফ হাসপাতালের সামনে খোলা মাঠ। শরণার্থী শিবিরের শিশুদের খেলার বন্দোবস্ত আছে সেখানে। কাছেই এক আড্ডায় পাওয়া গেল সাত-আটজন কিশোরকে। তারা জানাল, দিনভর আড্ডা দেওয়া ছাড়া কোনো কাজ নেই তাদের। বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মনে করছে, দ্রুত প্রত্যাবাসন না হলে এরাই একদিন মাথাব্যথার কারণ হয়ে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী, মশাবাহিত এই রোগে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮২৪ জন। বছরের শুরু থেকে রোববার পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১১ হাজার ৬৫৪
জেলা শহরের অলি-গলিতে মশার অনেক প্রজনন ক্ষেত্র তৈরী হয়েছে। যেখানে-সেখানে ডাবের খোসা, ফুলের টব, পরিত্যক্ত টায়ার বা ছোটখাটো পাত্রই শুধু নয়; নির্মাণাধীন বা পরিত্যক্ত ভবন, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসের পরিত্যক্ত পরিবহনের মতো নতুন নতুন কিছু আধারেও স্বচ্ছ পানি জমে থাকার চিত্র চিহ্নিত হচ্ছে। এসব স্থানও এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র হয়ে উঠছে।
ডেস্ক রিপোর্ট- কক্সবা্জারের বিদ্রোহী ৬ উপজেলা চেয়ারম্যানকে আগামী সেপ্টেম্বরে সাংগঠনিকভাবে বহিস্কার করছে আওয়ামী লীগ। এর ফলে দলীয় পদ-পদবি হারাবেন তারা। হারাবেন ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে আসার সুযোগ। এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে বিদ্রোহী উপজেলা চেয়ারম্যানদের সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষ্ফ্ক্রিয় করা হয়েছে। জানা যায়,কক্সবাজারের স্থানীয় পর্যায়ের রাজনীতিতে শীর্ষ পদে থাকা নেতাদের মধ্যে পেকুয়ায়
এই দৃশ্যটি কক্সবাজার শহরের বৃহত্তর রুমালিয়ারস্থ চৌধুরী ভবনের সামনে প্রধান সড়কের। কিছুদিন আগে ওই এলাকার টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের সামনে সড়ক বিভাগের নেতৃত্বে জোড়াতালি দিয়ে কিছু অংশ সংস্কার করা হয়। তার পাশের্^ লাগানো সড়কের উপর সম্প্রতি কয়েকটি গর্তে পরিনত হয়েছে। এটি কি প্রধান সড়ক নাকি মৃত্যুর কূপ কিছুই বুঝা যাচ্ছেনা।
সাইফুল ইসলাম,কক্সবাজার জার্নাল কক্সবাজার পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ড বার্মিজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান। জানা গেছে, ১৮৮২ সালে প্রতিষ্ঠিত দ্বিতীয়তলা বিদ্যালয়টির অফিস কক্ষ-সহ ৭ কক্ষ বিশিষ্ট ভবনটি কর্তৃপক্ষ পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে প্রায় দুই বছর পূর্বে। সে হিসেবে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হলেও ঝুঁকি নিয়ে ভবনে চলছে পাঠদান। প্রতিনিয়তেই