বর্তমানে সমগ্র পৃথিবীতেই একটি আলোচিত বিষয় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার। এমন ব্যবহারে সফলতার দিক যেমন রয়েছে, ঠিক তেমনি ক্ষতির সম্মুখীনও হচ্ছে মানুষ। তরুণ প্রজন্মরা বাবা মাকে ধোঁকা দিয়ে ডুবে থাকছে নিজস্ব স্মার্টফোনের ফেসবুকে। স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসা ফাঁকি দিয়েই নির্জন স্থানে বা চায়ের দোকানে অথবা পছন্দ মতো কোনো পার্কের বসে স্মার্টফোনেই খেলছে
হ্যালো এনজিও কর্মী প্রমা ইসরাত! আপনাকে ব্যক্তি আক্রমণ করে কিছু বলার মতো অসভ্য আমরা নই। গতকাল থেকে লক্ষ্য করলাম আপনার সে কী লম্ফঝম্প। ভিন জেলা থেকে এখানে এসেছেন নিজেদের পেটের বন্দোবস্ত করতে। অথচ সেই আপনি/আপনারাই কীনা কতগুলো রিপোর্টেড প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা হয়ে যে ভাষায় কক্সবাজারের লোকজনদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করলেন তা কোনোভাবেই মেনে
আবুল কাশেম সাগর : আমার জন্ম কক্সবাজারে। এক সময় কক্সবাজারে জন্ম হয়ে নিজেকে খুব গর্বিত মনে করতাম। কিন্তু সময়ের বিবর্তনের সাথে ২০১৭ সালে আগষ্ট মাসে বার্মা সরকারের মগদের হাতে অত্যাচারিত মুসলিম জনগোষ্ঠি প্রাণ বাঁচাতে আমাদের জেলাতে আগমণ হলো। তখন তাদের ( রোহিঙ্গা) মানবিক সেবা দিতে আমাদের বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রাধানমন্ত্রী
আবদুল নবী মাদক খুবই ঘৃণিত একটি ইস্যু যা মানবজাতির জন্য হুমকিস্বরুপ। কোন ব্যক্তি হুট করে মাদকাসক্ত হয় না। অর্থাৎ মাদক মনো আসক্তিকর হলেও তা কোন না কোন মাধ্যমে ধীরে ধীরে মাদকের জগতে প্রবেশ করে সেখানকার স্থায়ী নাগরিকত্ব গ্রহন করে। এই মাদক সবচেয়ে বেশি যারা সেবন করে তাদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেন
মঈনুল হাসান পলাশ কক্সবাজারকে গ্রাস করার তীব্রতা দিন দিন বাড়ছে। তিনদিক থেকে চেপে আসছে বিশেষ শক্তি। আর মাঝের জায়গায় নজর পড়েছে সিভিল প্রশাসনের।যারা কক্সবাজারের বাসিন্দা, আগামীতে তাদের পরিণতি করুণ। হয়,টাকার বদলে উচ্ছেদ। না মানলে জোর করে উদ্বাস্তু বানানো হতে থাকবে কক্সবাজারের আদি বাসিন্দাদের।যতোই কক্সবাজারের গুরুত্ব বাড়ছে,ততোই এখানকার মানুষের কপালে দুঃখ
সৌন্দর্য্যরে লীলাভূমি, নৈর্স্বাগিক কক্সবাজার জেলার সৌন্দর্য্যের রানী খ্যাত মহেশখালীর জনপথ। এই সৌন্দর্য্যকে দ্বিগুন করে বিশ্ব বাসীর কাছে পরিচিতির পথকে করেছে সহজ। যার ভূমিকায় ছিলেন কক্সবাজার বাসীর আস্তা, মহেশখালীর কৃতিসন্তান। বাংলাদেশের স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙালী বঙ্গবন্ধু সুযোগ্য কন্যা গণপ্রজাতন্তী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী , জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত বিশ্বস্ত, আস্থাভাজন
ইয়াবা চোরাকারবারীর সঙ্গে কিছু সাংবাদিকের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ শোনা যায়। সংশ্লিষ্টরা বলেন, পাবলিকে বলে, এমন কী আমরা সাংবাদিকরাও সেকথা বলি। সেই সংবাদ আমরাই প্রচার করি। সংবাদ প্রচার করা পর্যন্ত সাংবাদিকদের কাজ। আর তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাজ। আমরা সাংবাদিকরা আমাদের দায়িত্ব পালন করছি। আপনারা নিজেদের দায়িত্ব পালন
যেটুকু অধিকার এখনো অবশিষ্ট আছে সেটাও হারাতে যাচ্ছে উখিয়া-টেকনাফের প্রত্যক্ষ সুবিধাবঞ্চিত ভোক্তভোগীরা। এনজিও সংস্থা গুলো ষড়যন্ত্রের জন্মদাতা। কিন্তু উখিয়া-টেকনাফের কতিপয় বিজ্ঞজনরা নির্বোধের মত সহজ ভাবেই দেখছে সবকিছু। তবে তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোন ব্যাপার থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়। উখিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া চাকরি মেলা সম্পর্কে ঠিক এমনটাই অভিমত ব্যক্ত করেছেন স্থানীয়রা।
নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে আততায়ীর গুলিতে অর্ধশতাধিক নিরীহ মানুষের জীবন গেল। একজন বর্ণবাদী মুসলিমবিদ্বেষী উগ্র মানুষ মুসলমানদের ওপর হামলে পড়েছিল। এর আগে মিয়ানমারের উগ্রবাদী বৌদ্ধ এবং সে দেশের সেনারা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল নিজ দেশের রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর। তারা হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে হত্যা করে। তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়। বহু রোহিঙ্গা নারী ধর্ষণের শিকার হয়।
ড. মোহন কুমার দাশ প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে খুবই বিপজ্জনক হলো তাপপ্রবাহ। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাবগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বিশ্বব্যাপী মারাত্মক তাপপ্রবাহের ঘটনা বেড়ে যাওয়া। গবেষণার প্রাপ্ত ফল থেকে জানা যায়, ২১০০ সালের মধ্যে বিশ্বের প্রতি চারজনের তিনজন তাপ ও আর্দ্রতাজনিত মারাত্মক তাপপ্রবাহের ঝুঁকির মধ্যে থাকবে। এ ঝুঁকির বেশিরভাগই মনুষ্যসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের
আমিন খান : আমার জন্মস্থান খুলনা। ওখানেই আমার বেড়ে ওঠা। তবে আমার প্রিয় শহর বলতে কক্সবাজারকেই বুঝি। সেখানে আমার কখনও অবস্থান করা হয়নি। তবে ঘুরতে যেতাম। কক্সবাজারে গিয়ে সাগরের ঢেউ দেখা যে কি আনন্দের তা বলে প্রকাশ করতে পারব না। কক্সবাজার ঘুরতে যাওয়ার অনেক স্মৃতি আছে, যেগুলো এখনও আমাকে রোমাঞ্চিত করে।
সুজন কান্তি পাল মৃদুল কান্তি পাল আমার পিতা। কিন্তু অন্য সবাই যেমন পিতাকে পিতা হিসেবে মূল্যায়ন করে অামি ওনাকে সেভাবে তেমন দেখিনা।অন্য দশ জনের মতো শিক্ষক হিসেবেই মূল্যায়ন করি বেশি। তিনি আমার দেখা একজন আদর্শ শিক্ষক। আমি ওনার ছাত্র। মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক যখন তিনি ছিলেন তখন তিনি
মিজানুর রহমান খান : দৈনিক প্রথম আলো অনলাইন: এক যুগের বেশি সময় পরে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে গিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার পাশাপাশি আশাবাদীও হয়েছি। উদ্বিগ্ন হওয়ার মূল কারণ, তিন লাখ কোটি টাকার বেশি উন্নয়নযজ্ঞ যে জনপদে, সেখানে রোহিঙ্গা সমস্যা ক্রমেই ডালপালা বিস্তার করছে। আর আশাবাদের প্রধান কারণ সরকারের নেওয়া ২৫ মেগা উন্নয়ন