ইউছুফ আরমান কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরনার্থী শিবিরে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংগঠন-জাতীয় এন.জি.ও এবং জেলা ভিত্তিক এন.জি.ও সংগঠন গুলো মানব সেবায় নিয়োজিত আছে। রোহিঙ্গাদের সেবা প্রদানে জনবল প্রয়োজন বিধায় নিয়োগ একান্ত আবশ্যক। সেহেতু চাকুরীর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দিয়েছে নিম্ন থেকে উচ্চ লেভেল পর্যন্ত। দূর করা হয়েছে বেকারত্ব। কিন্তু এই চাকুরীর অন্তরালে
আলমগীর মাহমুদ কথাটারও বয়স হয়েছে। লম্বা বন্ধ আসছে আসছে।কলেজ ক্যান্টিনে গরম চা’র আড্ডায় ঘূর্ণিঝড় তুলেছে কলিগেরা।বেশ আবেগঘন পরিবেশ। ভাবলাম এমন পরিবেশে সব কিছুই গিলানো যাবে। প্রস্তাব রাখি বন্ধে গ্রুপ ট্যুরের স্বাদ নিলে কেমন হয়? সাথে সাথেই একজন বেশ দরদহীন ভাষায় ভেংচি কেটে কইল ” আমরা গ্রুপ ট্যুরে গেলে এই ট্যুর
ইউছুফ আরমান : ইতিহাসের ধর্ম পরিবর্তন হওয়া। ইতিহাসের এ নিয়মের ধারাবাহিকতায় ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে খোলাফায়ে রাশেদীনের অবসান ঘটিয়ে উমাইয়া রাজতন্ত্রের সূচনা করেন। এ উমাইয়া শাসনামলে ইয়াজিদের চক্রান্তে বিষাদময় কারবালার ইতিহাসের সূত্রপাত হয়। এ কারবালার নৃশংসতা সমগ্র মুসলিম জাহানে শিহরণ জাগিয়ে তোলে। এ মর্মান্তিক ঘটনার মাধ্যমে ইমাম হুসাইনের আত্মাহুতি সর্বকালে-সর্বদেশে একটি গৌরব
আলমগীর মাহমুদ জালিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরীর ছোট ভাই কফিল উদ্দিন চৌধুরী গতকাল দুপুর একটায় ইন্তেকাল করেন। আজ জানাজা। যদি খবরটা এমন হতো শাহ আমিনের চাচার/জ্যেঠার ইন্তেকাল তাও লোকজন চিনতো। যদি খবর হতো উখিয়া কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান শাহ আলমের মামার ইন্তেকাল তাও একই। এই পরিবারের ডালপালা,
আলমগীর মাহমুদ “পালং” এর শহর উখিয়া। এদিক থেকে রামু তার সহোদর । এই সীমানার বাইরে পালং কল্পনা ভাবাইত মোরে। ং ঁঃ ওয়ালা শব্দগুলো আমার কাছে নান্দনিক নান্দনিক । মনে হত এসবে আভিজাত্য সর্বোত্তম ভাব নিয়ে প্রকাশ করা যায়।জন্ম পরিচয়ের পালং নামটি সে কারণেই ছিল আমার গর্বের। কথায় হামেশাই শুনতাম ‘পালং
আলমগীর মাহমুদ দ্রব্যমূল্যের উত্তাপেই শরীরে জ্বর। এই জ্বরের উত্তাপে বাংলার প্রতিটি আদম সন্তান ছটফট করছে শুধু। এ জ্বর সারার নয়। কারণ একটি,যারা জাতিকে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যাবে তারা মহাখুশীতে ভাবছে,” বুঝ মহাজোটের মজা! এবার যাবা কই? জাতিকে সেবার জন্য যাদের হাতে পাঁচবছরের জন্য ডাক্তারিটা আমানত রেখেছি তাদের পক্ষে সাবেক বানিজ্য
আলমগীর মাহমুদ দখিনা হাওয়া’ কে না চায়! প্রেমিক? প্রেয়সী? আমি?তুমি? সে?। কক্সবাজারের দক্ষিণা জনপদ উখিয়া টেকনাফের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ উখিয়া কলেজ আমার কর্মস্থল হওয়ায় সেই দখিনা হাওয়া গায়ে মাড়াইত, শিহরণ তুলতো, ভাব জাগাতো। ইদানীং দক্ষিণা হাওয়া দাক্ষিণ্যের ধন। দক্ষিণ যাত্রার কথা মনে হইলে প্রত্যেকটা সকালে আগুনের ফুলকির মত আবহ কোয়াশার
আনম রফিকুর রশীদ আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। শ্রেষ্ঠ এজাতীর একটাই অভিন্ন জাত; ভিন্ন কোনো জাত উপজাত নেই। সর্বজনীন মানুষের কল্যাণে নিবেদিত প্রাণই মানবাত্মা। মানবাত্মা সম্পন্ন জীবই মানুষ। ধর্ম-দর্শন , সংগীত-কলা, রাজনীতি-সমাজ সবাইকে মানুষ হতে শিক্ষা দেয়। এশিক্ষা অর্জনে যারা ব্যর্থ তারা কি পরিপূর্ণ মানুষ? এর সর্বজন গ্রহণীয়
আলমগীর মাহমুদ : লোকে বলে বলেরে ঘর বাড়ি ভালা নাই আমার কি ঘর বানাইমু আমি শূণ্যের এই মাজার.. হাছন রাজা দু’দিনের খেলাঘরে ঘরই বানাতে চাননি। আমরা পৃথিবীর ব্যবহারকারী মালিক নই।জীবনের সুখ টুকুন ভোগ করে শেষ ঠিকানায় পৌঁছাতে আমরা হিমসিম। আমাদের যে পিছু নিয়েছে অনিরাপদ সড়ক। এক. হাইড্রোলিক হর্ণ ক্ষতি
আলমগীর মাহমুদ : আখতার হামিদ খান। বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা। একদিন পড়ুয়ারা উনার কাছে সওয়াল রাখে ” স্যার আমরা পল্লী উন্নয়ন বিষয়ে গবেষক হতে চাই, কোন কোন বই পড়তে হবে আমাদের? জওয়াব একবাক্যে ” Go to the Village “যাদের পরনে লুঙ্গি, অক্ষরজ্ঞানহীন, শীত গ্রীষ্ম, বর্ষায় যারা লাঙ্গলের ফলায় ফসল
সময় আর প্রয়োজন মানুষকে প্রতিনিয়ত তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো মানুষ এখন আর সহজে সংগ্রহ করতে পারছে না। প্রতিনিয়ত মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে। জীবনযাত্রার খরচ বেড়ে গেছে ব্যাপকভাবে। সবার মাঝে সর্বদা চাপ থাকে দৈনন্দিন ব্যয় সে মেটাবে কেমন করে। সব সময় অস্থিরতা কাজ করে মানুষের
আলমগীর মাহমুদ : উখিয়া টেকনাফের মানুষ যখন দেড়লাখের কৌটায় তখনই এই এলাকার জমিদার কালাচান সিকদার (ভালুকিয়া পালং) অষ্টাদশ শতকের শেষদিকে আরাকান রোডটি উখিয়া টেকনাফের মানুষের দূর্ভোগের কারন ভেবে নিজ অর্থায়নে বালুখালী কাষ্টম অফিস থেকে উখিয়া কলেজ ঘেষে পুরো উখিয়া উপজেলা বিস্তৃত হয়ে রামু চৌমুহনী পর্যন্ত একটি রোড গড়েন যাহ কালাচান