মোঃ মাসুম হোসেন: সব মানুষেরই কমবেশি দোষ আছে। দোষ ও গুণের সমন্বয়ে মানুষ। কিন্তু মানুষের অভ্যাস হলো সদা অন্যায় খোঁজ করে। নিজের দোষের ব্যাপারে সে অন্ধ। যারা প্রকৃত মুমিন তারা নিজের দোষ দেখে অন্যের দোষ দেখার চেয়ে বেশি। নিজের ভুল কখনও মেনে নিতে রাজি নন নার্সিসিজমে ভুগছেন এমন মানুষগুলো। নিজের
আমাদের গ্রামে-গঞ্জে একটা কথা প্রায়ই শোনা যায় বানর বুড়া হইলেও গাছ বাইতে পারে। অর্থাৎ একটা বানর ছোট থাকতেই যেমন গাছ বাইতে পারে তেমনি তার বয়স হলেও একই রকম গাছ বাইতে পারে। বয়সের ভার তার চলাফেরার ক্ষেত্রে কোন বাঁধা হয় না। বয়স তার তারুণ্য-যৌবন কিংবা বার্ধক্যকে প্রভাবিত করতে পারে না। আমাদের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণে চ্যালেঞ্জ ও চলমান কার্যক্রম রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো দিন দিন অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে। সেখানে প্রতিনিয়ত হত্যা, মানব পাচার, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান, গুম, অপহরণ ও মুক্তিপন দাবী এবং অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটছে। এসব কারনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও সশস্ত্র হামলার ঘটনাগুলো নিরাপত্তার দিক থেকে অত্যন্ত উদ্বেগজনক। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন চলমান
মোঃ মাসুম হোসন • স্বজনপ্রীতি হল আমাদের সমাজের খুব সাধারণ একটা ব্যাপার, যার প্রভাব বর্তমান সমাজে অনেক বেশি পরিমাণে পরিলক্ষিত হয়। রাজনীতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন অফিস আদালত এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অর্থাৎ প্রায় সব জায়গাতেই আজ কাল স্বজনপ্রীতি দেখা যায় খুব বেশী। বিশেষ করে নিজ স্বার্থে কার্য উদ্ধারের ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতির
আবদুল মালেক • কক্সবাজার জেলায় এক সময়ে শিক্ষা-দীক্ষা ও উন্নয়নে পিছিয়ে থাকা অবহেলিত একটি উপজেলা উখিয়া। উন্নয়নের সকল সূচকে জেলায় সবার পেছনেই ছিলো আমাদের অবস্থান। জীবনযাত্রার মান ছিলো অতি নিম্ন। খেটে খাওয়া মানুষের নুন আনতে পান্তা ফুরাই অবস্থা। যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত অবস্থা ছিল অত্যন্ত নাজুক। কিন্তু রাজাপালং ইউনিয়ন তথা উখিয়া
মিয়ানমার থেকে সহিংস হামলার শিকার হয়ে প্রাণভয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা গত ছয় বছর ধরে বাংলাদেশের ক্যাম্পগুলোতে হতাশার মধ্যে বসবাস করছে। মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও স্থানীয় রাখাইনদের বর্বরতা ও নির্মমতা তারা প্রত্যক্ষ করেছে। তাদের মনে সেই আতঙ্ক, ভয়াবহতা, নৃশংসতা ও নির্যাতনের স্মৃতি জীবন্ত।তাদের অনেকেই এখন বয়ঃপ্রাপ্ত হয়েছে, এখন তাদের আয় করার সময়
জাতিসংঘের ম্যান্ডেটের অধীনে ২০১৩ সালে মালিতে শান্তিরক্ষা মিশনের কার্যক্রম শুরু হয়। সে বছরেই বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীরা ও জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীগুলো একত্র হয়ে একটি আলাদা দেশ গঠন করার জন্য মালির উত্তরাঞ্চলের প্রায় সাড়ে ১২ লাখ বর্গকিলোমিটার আয়তনবিশিষ্ট এলাকায় তাদের নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করে। মালি অনেক বছর ধরে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও জঙ্গিদের হুমকির শিকার এবং তাদের
বিপ্লব একটি অতিপরিচিত কিন্তু শিহরণ জাগানিয়া শব্দ। যার আবেদন কিংবা ব্যাপকতা বিশাল। বহুমাত্রিক এই শব্দটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। রাজনৈতিক বিপ্লব, শিল্প বিপ্লব, কৃষি বিপ্লব, সবুজ বিপ্লব সহ নানাবিধ বিপ্লব আমারা দেখেছি অথবা ইতিহাস পড়ে জেনেছি। সবুজকে দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে দিতে, প্রতিটি মাঠ, ঘাট প্রান্তর সবুজে সবুজে ভরে
বাংলাদেশ ও মিয়ানমার উভয় দেশে সমন্বিত উদ্যোগ নেয়ার মাধ্যমে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে/ত্বরান্বিত করতে হবে রোহিঙ্গা সমস্যা দিন দিন জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে, প্রতি বছর প্রায় ৩৫ হাজার নতুন শিশুর জন্মের কারনে রোহিঙ্গাদের সংখ্যা বছর বছর বেড়ে চলছে, কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলো অপরাধীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হওয়ার পাশাপাশি মাদক, মানব ও অস্ত্র
আগামী ৫-৬ ডিসেম্বর ঘানায় ২০২৩ সালের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক (ইউএনপিকেএম)অনুষ্ঠিত হবে।এই বৈঠকের আগে প্রস্তুতিমূলক আলোচনায় অংশ নিতে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ডিপার্টমেন্ট অব পিস অপারেশনস (ইউএসজি ডিপিও), জেনারেল জিন পিয়েরে ল্যাক্রোইক্স ২৫ থেকে ২৬ জুন বাংলাদেশ সফর করবে। এই সফর একটি নিয়মিত ও পূর্বনির্ধারিত সফর। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মন্ত্রী
কথায় বলে, এক বাবা ১০০ শিক্ষকের সমান। বাবার ছায়া শেষ বিকেলের বট গাছের ছায়ার চাইতেও বড় । সে তার সন্তান কে জীবনের সব উত্তাপ থেকে সামলে রাখেন। একজন বাবা তার সন্তানের জন্য কতভাবে অবদান রেখে যান, তার চুলচেড়া হিসাব কেউ কোনদিন বের করতে পারবে না। বাবা আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায়
মোঃ মাসুম হোসেন: আমাদের সমাজে একটা প্রচলিত কথা আছে “ঘাট পার হলেই ঘাইট্যা শালা”। কথাটি শুনতে কেমন যেন বেমামান মনে হলেও বাস্তবতার আলোকে পুরোপুরি সঠিক। অনেক অনুনয়, বিনয় করার পরে যখন ঘাট পার হয় তখন ঘাটের মাঝিকে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা তো দূরের কথা তার প্রাপ্য টুকুও দেয় না সমাজের এক
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালে প্রাণ নিয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাসহ প্রায় সাড়ে ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে মানবিক কারণে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক দাতাসংস্থাগুলো এখন নানা সংকটের কথা বলে রোহিঙ্গাদের ওপর থেকে মনোযোগ সরিয়ে, ত্রান সহায়তার পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে রোহিঙ্গাদেরকে বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশিয়ে দিতে উদ্বুদ্ধ করছে যা